রবিবার সন্ধ্যায় বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল কচুবেড়িয়ার পুলিশ ক্যাম্পে। এই ঘটনায়𒉰 তুমুল আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। গঙ্গাসাগর মেলা চলাকালীন এমন অঘটন ঘটায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। একেবারে ভরসন্ধ্যেয় কচুবেড়িয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে বিধ্বংসী আগুন লেগে গেল। কেমন করে এই আগুন লাগল? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীবর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তড়িঘড়ি শুরু হয়েছে আগুন আয়ত্তে আনার কাজ। আর তাতে হাত লাগিয়েছেন দমকলের কর্মীরা। ওখান থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে গ্যাসের সিলিন্ডার।
এদিকে কচুবেড়িয়া এলাকায় সুন্দরবন পুলিশ জেলার অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছিল। সেখানেই আজ সন্ধ্যায় আগুন লেগেছে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে পুণ্যার্থীরা ছুটে আসেন। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। তবে ওই আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েনি। রুদ্ধশ্বাস গতিতে কাজ করছে দমকল। তবে মানুষের মনে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার সন্ধ্যায় কচুবেড়িয়া আশ্রম মোড়ের কাছে সুন্দরবন পুলিশ জেলার অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড ঘটে গিয়েছে꧟।
আরও পড়ুন: ‘নবান্ন চলো’ ডাক দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া কে পোস্টার ছড়াল? জনস্বার্থ মামলা কলকাতা হাইকোর্টে
অন্যদিকে কচুবেড়িয়ার ঘটনাস্থলে পুলিশ কর্মীরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য হাত লাগিয়েছে শুরুতেই বলে চারদিকে তা ছড়িয়ে পড়েনি। দমকলের প্রাথমিক অনুমান, অস্থায়ী ওই পুলিশ ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার থাকার জেরেই কোনও অসাবধানতায় গ্যাস সিলিন্ডার থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এই বিষয়ে পুলিশ কর্মীরা মুখ খুলতে চাইছেন না। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্বাভাবিক অর্থে আতঙ্ক দানা বেঁধেছে। পুলিশ ক্যাম্পই যদি সুরক্ষিত না থাকে তাহলে মানুষের জীবন কতটা সুরক্ষিত? উঠছে প্রশ্ন। তবে ব༒ড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই পেয়েছে পুলিশকর্মীরা এটা বলাই যায়।