শিশুশিল্পী হিসাবে অভিনয় শুরু করেছিলেন সারিকা। সম্প্রতি ‘উঁচাই’ ছবিতে দর্শক দেখেছে তাঁকে। জানেন কি অভিনেত্রী কখনও স্কুলেই যাননি! সম্প্রতি একথা ফাঁস করেছেন সারিকা। তবে ‘ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিই আমার স্কুল-কলেজ’ একথা বলে শোনা 🦩গেল তারকাকে।
মাত💫্র পাঁচ বছর বয়সে ‘মঝলি দিদি’ ছবিতে শিশুশিল্পী হিসাবে কাজ করেন সারিগা। এরপর ‘হরনাজ’, ‘সত্য়াকম’, ‘দেবী’র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন সারিকা। লিডিং লেডি হিসাবে রাজশ্রী প্রোডাকশনের ‘গীত গাতা চল’ ছবির সঙ্গে 🌳বলিউডে আত্মপ্রকাশ সারিকার। এরপর ‘মধু মালতি’, ‘জান-ই-বাহার’, ‘জানি দুশমন’-এর মতো ছবিতে অভিনয় আর রূপের জাদুতে মুগ্ধ করেছেন অভিনেত্রী।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সারিকা জীবনে কোনওদিন স্কুলে না যাওয়া প্রসঙ্গে জানান, ‘এটা আমার নিয়তি। আমি সিনেমা জগতের মানুষ, সেটাই আমার ভাগ্য। জীবন আমাকে সেই পথে নিয়ে গেছে। হয়ত আমার খারাপ লেগেছে, আ๊জও লাগে যখন দেখি শিশুশিল্পীরা স্কুলে যেতে পারছে না। কারণ তাঁদের কাজের চাপ অত্যাধিক। তারপরেও বলব এই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিই আমার স্কুল-কলেজ। আর যে সকল অভꦇিনেতা-পরিচালকদের সঙ্গে আমি কাজ করেছি তাঁরা আমার শিক্ষাগুরু’।
জীবনে সবসময়ই বোল্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সারিকা। কেরিয়ারের মধ্যগগণে ক𓆉মল হাসানকে বিয়ে (১৯৮৮) করেছেন। বিয়ের দু-বছর আগেই কন্যা সন্তান, শ্রুতির জন্ম দেন তিনি। বিয়ের পর বলিউড ছেড়ে পাকাপাকিভাবে চেন্নাইয়ে গিয়ে বসবাস শুরু করেন। বিয়ে টেকেনি বেশিদিন। ২০০৪ সালে আইনিভাবে বিচ্ছেদ হয়ে যায় কমল হাসান ও সারিকার। তাঁদের দুই সন্তান, শ্রুতি এবং অক্ষরাও অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত।&nওbsp;
বিয়ে ভাঙার পর ফের ছবির জগতে কামব্যাক করেন সারিকা। পারজানিয়া ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কারও পান। তবে শুধু অভিনেত্রী হিসাবে নয়, কস্টিউম ডিজাইনার হিসাবেও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার 🥀পেয়েছেন সারিকা। ২০০১ সালে কꦍমল হাসানের ‘হে রাম’ ছবির জন্য এই পুরস্কার গিয়েছিল তাঁর ঝুলিতে।