আদানির কোম্পানির কাছে আবার বড় ধাক্কার সম্ভাবনা। ভারত থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আর আদানি গ্রুপের সঙ্গেই এব্য়াপারে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল বাংলাদেশ।তবে আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সঙ্গে সে💃ই চুক্তিটা ফের একবার পর্যালোচনা করতে চাইছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশি সংবাদ𝓡মাধ্যমে তেমন খবরই প্রকাশ হয়েছে।
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ২০১৭ সালে আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সঙ্😼গে বিদ্যুৎ আমদানি করার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। ২৫ বছরের জন্য় এই চুক্তি করা হয়েছিল। ঝাড়খণ্ডের গোড্ডার তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ১,৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করার ব্য়াপারে কথাবার্তা হয়েছিল।
এদিকে ইউনাইটেড নিউজ অফ বাংলাদেশের তরফে খবর, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ইতিমধ্যেই আদানি পাওয়ার লিমিটেডকে চিঠি পাঠিয়েছে চুক্তির ব্যাপারটি পর্যালোচনা করার জন্য। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকা এনিয়ে ঠিক কী অবস্থান নিচ্ছে সেব্যাপারেও আদানি পাওয়ারের কাছে পরিষ্কার করা হয়েছে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের শক্তিসম্পদ দফতরের মন্ত্রী নজরুল ইসলাম এই ♏প꧃াওয়ার প্লান্ট এলাকায় পরিদর্শন করেন।
এদিকে বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ের সময় জানিয়েছে🎃ন, এটা একটা সার্ব⭕ভৌম সরকারের সঙ্গে একটি ভারতীয় কোম্পানির ব্যাপার। আমি মনে করি না এই ব্যাপারটির সঙ্গে আমরা কোনওভাবে জড়িয়ে আছি।
তিনি জানিয়েছেন, ভারতের অর্থনৈতিক উন্নতির মাধ্যমে আমাদের প্রতিবেশীরাও যাতে লাভবান হয় সেকথা আমরা বলি। যোগাযোগ যাতে সুগম থাকে সেব্যাপারে আমরা চেষ্টা করি। সেটা সশরীরে হতে পারে বা শক্তি 𝓡সম্পদ দেওয়ার মাধ💦্যমেও হতে পারে। তবে বৃহত্তর ক্ষেত্রে এটা হল আমাদের একটা স্ট্র্যাটেজি। যেটার মাধ্যমে বলা হচ্ছে প্রতিবেশীদের অগ্রাধিকার।
এদিকে বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, BPDB'র ওই চিঠির মাধ্যমে এটা একটা আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করা হয়েছে যাতে আগের চুক্তিটার ব্য়াপারে আবার পর্যালোচনা করা হয়। এদিকে এই প্লান্টের মাধ্যমে আগামী মার্চ মাস থেকে বাংল𝐆াদেশে ৭৫০ মেগাওয়েট বিদ্যুৎ পাঠানোর কথা রয়েছে। তবে তার আগেই ফের আদানির সঙ্গে সেই চুক্তিটা নিয়ে পর্ওযালোচনার কথা বলছে বাংলাদেশ।
বিপিডিবির এক 🅰আধকারিককে উদ্ধৃত করে ইউএনবি জানিয়েছে, আমাদের মনে হচ্ছে কয়লার যে দামের কথা বলা হচ্ছে তা অতিরিক্ত। প্রতি মেট্রিক টনে কয়লার দাম চাওয়া হয়েছে ৪০০ ডলার।এটা ২৫০ ডলার হওয়া দরকার। আমাদের তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে যে আমদানিকৃত কয়লা ൩সরবরাহ করা তা এই দামেই করা হয়।