বর্তমানে পাহাড়ের রাজনীতি টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে। বিমল গুরুং এবং বিনয় তামাংয়ের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে তৃণমূলের। এই অবস্থায় বুধবার রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব বি পি গোপালিকার সঙ্গে দেখা করেছিলেন জিটিএ প্রধান অনিত থাপা। শুক্রবার তিনি 🐈দেখা করেছেন রাজ্যের মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে। এরপরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের জোর জল্পনা শুরু হয়েছে। রাজ্যে সামনে রয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগ𒆙ে এই বৈঠক হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বৈঠকে কী কী বিষয়ে আলোচনা করা হতে পারে তা নিয়ে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
পাহাড়ে বিমল গুরুং, বিনয় তামꦿাং এবং অজয় এডওয়ার্ড মিলে নতুন মঞ্চ তৈরি ক✤রেছেন। যার নাম হল ভারতীয় গোর্খাল্যান্ড সংঘর্ষ কমিটি। তারা জিটিএ ভেঙ্গে দেওয়ার🅘 দাবি জানিয়েছেন। তাদের বক্তব্য হল, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সঙ্গে জিটিএ’র চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু, বর্তমানে জিটিএ গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার হাতে নেই। তাই জিটিএ থাকার কোনও প্রশ্ন নেই। এই দাবিতে তারা জিটিএ ভেঙ্গে দেওয়ার প্রশ্নে সরব হয়েছেন।
২০১১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পরে রাজ্যের সঙ্গে জ🍬িটিএ চুক্তি হয়েছিল। মূলত এই চুক্তিটি হয়েছিল কেন্দ্র, রাজ্য এবং জিটিএ গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে। এবার জিটিএ ভেঙে ফেলার দাবি উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে অনিত থাপা প্রথমে স্বরাষ্ট্র সচিবের সাক্ষাৎ পরে মুখ্য সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎ করতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। যা স্বাভাবিকভাবেই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। সেখানে জিটিএ নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি রꦬাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।