পঞ্চায়েত নির্বাচনের ভোটগণনার দিন থেকেই রাজ্যে বিভিন্ন জায়গায় উদ্ধ💎ার হচ্ছে বান্ডিল বান্ডিল ভোট দেওয়া ব্যালট। আর কাকতালীয়ভাবে প্রায় সমস্ত ব্যালটেই ভোট দেওয়া হয়েছে বিরোধী প্রার্থীদের। শনিবার তেমনই ব্যালট উদ্ধার হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরে। সেখানে গণনাকেন্দ্রের পিছনে উদ্ধার হল সিপিএম ও বಌিজেপিকে ছাপ দেওয়া বান্ডিল বান্ডিল পরিত্যক্ত ব্যালট। আদালতে পেশ করার জন্য ব্যালটহগুলি উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।
শনিবার গঙ্গাসাগরের চৌরঙ্গী জনকল্যাণ সংঘ বিদ্𓂃যানিকেতনের ভোটগণনাকেন্দ্রের পিছনে বান্ডিল বান্ডিল ভোট দেওয়া ব্যালট পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। বান্ডিল খুললে দেখা যায় তাতে রয়েছে প্রিসাইডিং অফিসারের সই♓। ভোট পড়েছে বিজেপি ও সিপিএম প্রার্থীদের। খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছন স্থানীয় বিজেপি নেতারা। ব্যালটগুলি উদ্ধার করে নিয়ে যান তাঁরা।
ভোটগণনার দিন বালির একটি গণনাকেন্দ্রের পিছনে ব্যালট উদ্ধার হয়েছিল। সেই ঘটনায় আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। সেই মামলায় বিডিওকে তলব করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতে হাজিরা দিয়ে বিডিও জানিয়েছেন, গণনাকেন্⛄দ্র থেকে ব্যালট লুঠ হয়েছে। পুলিশে FIR করেছেন তিনি। জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনকে।
এর পর গত ৪ দিনে হুগলির জাঙ্গিপাড়া, মালদার মানিক﷽চক, পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড়সহ বিভিন্ন জেলায় গণনাকেন♒্দ্রের আসেপাশে ভোট দেওয়া ব্যালট উদ্ধার হয়েছে।
বিজেপির দাবি, ভোটগণনার নামে প্রহসন হয়েছে। আমাদের এজেন্টদের গণনাকেন্দ্রে ঢুকতে দেয়𓃲নি তৃণমূলি দুষ্কৃতীরা। ইচ্ছা মতো ভোটগণনা করেছে তারা। এর ফল আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল টের পাবে। ২০১৯ সালের থেকেও খারাপ অবস্থা হবে তাদের। ব্যালট উদ্ধার নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে তৃণমূল নেতৃত্ব।