ভোটে হেরে বাংলায় মুখ থুবড়ে পড়েছে বিজেপি। এখন প্রধান বিরোধী দলের🉐 ভূমিকায় পদ্মশিবির। তবে একুশের নির্বাচনী প্রচারে কোনও খামতি রাখেনি তারা। সেই খাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে বিজেপি বলে দাবি। একুশের নির্বাচনে তারাই ক্ষমতায় আসছে, এটা ধরে নিয়েই কোনও কার্পণ্য করেনি গেরুয়া শিবির। কিন্তু বিরাট ব্যবধানে হেরে গিয়ে এবার খরচে রাশ টানতে চাইছে রাজ্য বিজেপি। সে কারণেই হেস্টিংসের নির্বাচনী দফতরের চার তলার ꦿমধ্যে মোট তিনটে তলাই ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁরা। এমনকী, ভোটের মুখে শুরু হওয়া কল সেন্টারও বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
তিনি জানিয়েছেন, হেস্টিংস দফতরের শুধুমাত্র আট তলাটি রেখে দেওয়া হবে। বাকি তিনটি তলাඣ ছেড়ে দেওয়া হবে। কল সেন্টারও থাকবে না। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির হেস্টিংসের দফতরের ভাড়া মাসে প্রায় আড়াই লাখ টাকা। ভোটে হেরে যাওয়ার পর এখন বিজেপির প্রধান নির্বাচনী দফতর জনশূন্য। বঙ্গ বিজেপির কাছ♓ে হেস্টিংসের ঝাঁ চকচকে দফতর এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের মুখে হেস্টিংসে একটি ১০ তলা বহুতলের চারটি তলা ভাড়া নিয়েছিল বিজেপি। পাঁচ তলায় মিডিয়া ও আইটি সেন্টার, সাততলায় বিশাল কল সেন্টার, আট ও ন’তলায় নেতা-কর্মী-সম🥀র্থকদের জন্য বিশাল বসার জায়গা। এমনকী, শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের জন্য আলাদা 💖আলাদা ঘরও রয়েছে। তবে এখন প্রকাণ্ড এই অফিসের খরচ বহন করতে চাইছে না বিজেপি। তাই বাজেটে কাটছাঁটের এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁরা।