কাকদ্বীপে ট্রলারডুবির ঘটনায় আটজন মৎস্যজীবীর দেহ উদ্ধার করা হল। তবে অপর এক মৎস্যজীবীর খোঁজ মেলেনি। কাকদ্বীপের বাঘের চর থেকে প্রায় ৬০ কিমি দূরে প্রবল ঝড়ে উলটে গিয়েছিল ট্রলারটি। তাতে করে🌺ই গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন তারা। নিখোঁজ মৎস্যজীবীদের দেহ বন্ধ কেবিন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার ওই ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে পাড়ে আনা হয়েছে।
সব মিলিয়ে ১৭জন ছিলেন ওই ট্রলারে। তাদের চিৎকারে অন্য ট্রলার এসে কয়েকজনকে উদꦐ্ধার করেছিল। বাকিরা আটকে পড়েছিলেন ট্রলারে।
মাঝ সমুদ্রে টর্নেডোর জেরে ডুবে গিয়েছিল মৎস্যজীবীদের ওই ট্রলার। ঘটনায় আগেই উদ্ধার হয়েছিলেন ৮ জন মৎস্যজীবী। তবে নিখোঁজ ছিলেন ৯ জন। ৮জন মৎস্যজীবী বাইর📖ে বেরোতে পারেননি। যে কারণে ডুবে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধারেরไ সময় তাদের শরীর ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছিল। এফবি বাবা গোবিন্দ ট্রলার নামে সেই ট্রলারকে উদ্ধার করতে সমুদ্রে অভিযান চালায় মৎস্যজীবীদের ৮টিরও বেশি ট্রলার।
আরও পড়ুন: সমুদ্রে মাছ ধরতে গি🐽য়ে নিখোঁজ ৪৯ জ📖ন মৎসজীবী, হেলিকপ্টার দিয়ে তল্লাশি
জানা গিয়েছে, ১৭ জন মৎসজীবী এফবি ট্রলারে করে মাꦉঝ সমুদ্রে মাছ ধরতে রওনা দিয়েছিল। এরপরেই শুক্রবার গভীর রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাঘের চর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে আচমকা টর্নেডোর কবলে পড়ে ট্রলারটি এবং ডুবে যায়। এই ঘটনার জেরে ৯ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ হয়ে যান। এবিষয়ে কাকদ্বীপ ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার এ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিজন মাইতি জানান, গভীর রাতে আচমকাই সমুদ্রে টর্নেডোর সৃষ্টি হয়। এই ঘটনার জেরে এফবি বাবা গোবিন্দ নামে ট্রলারটি ডুবে যায়। ঘটনায় আশেপাশের ট্রলারগুলির মৎস্যজীবীরা🔥 সেখানে এসে ৮ কোনওমতে ৮ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করতে পারেন।