মারা গেলেন সিঙ্গুরের বাম নেতা সুহৃদ দত্ত। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। তাপসি মালিক খুনের মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলে🌊ন তিনি। সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার🔯ও হন। পরে হাইকোর্টে জামিন পান।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ তিনি মারা যান। তিনি আজীবন সিপিএম সদস্য ছিলেন। সুহৃদ দত্তের মৃত্যু সংবাদ পাওয়ার পর একাধিক সিপিএম নেতা 🥃তাঁর বাড়িতে যান। এদের মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শ্রীদীপ ভট্টাচ🌳ার্য, হুগলি জেলা সম্পাদক দেবব্রত ঘোষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। চক্ষুদানের পর বৈদ্যবাটির হাতিশালা ঘাটে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
২০০৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর সিঙ্গরে টাটাদের ন্যানো কারখানার জমি থেকে কিশোরী তাপসী মালিকের মৃতদেহ অর্ধদগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার হয়। তাঁকে ধর্ষণ করে 💃খুন করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
সিবিআই এই ঘটনার তদন্তভার নেওয়ার পর সিপিএম কর্মী দেবু মালিককে ২০০৭-এর ১৯ জুন🔯 গ্রেফতার করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তৎকালীন সিপিএম সিঙ্গুরের জোনাল কমিটির সম্পাদক সুহৃদ দত্তকে জেরা শুরু করে। ২০০৭ সালের ২৭ তাঁকে গ্রেফতার করা হꩵয়।
২ꦏ০০৮ সালের ১১ নভেম্বর দেবু এবং সুহৃদ মালিককে যাবজ্জীবন সাজা শোনায় চন্দননগর আদালত। পরে কলকাতা হাইকোর্টে জামিন পান দু'জনে। সেই মামলার এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। সিপিএম নেতৃত্বের দাবি ছিল সুহৃদ দত্ত ষড়যন্ত্রের শিকার।