বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। কিন্তু তিনি জেল🅺বন্দি। শনিবারও জামিন অধরাই থেকে গিয়েছে। বিচারকের রায় দানের ফাঁকে এজলাসেই কর্মীদের কা🀅ছে দলের কাজকর্মের খোঁজ খবর নিলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। পাঠ দিলেন পঞ্চায়েত ভোট প্রস্তুতির।
শনিবার দু'পক্ষের শুনানির পর রায় ঘোষণার আগে কিছু ক্ষণ বিরতি ছিল। বিচারক উঠে যান নিজের চেম্বারে। সেই সময় কয়েকজন কর্মী অনুব্রতের কাছে আসেন। তাঁদের কাছে খোঁজ নেন দলের কাজকর্মের। এলাকায় এলাকায় বিজয়া সম্মিলনীগুলি ঠিক মতো হচ্ছে কিনা তা জানতে চান। এজলাসে বসেই আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে কী ভাবে জনসংযোগ বাড়াতে হবে তারও পাঠ দেন তিনি। সূত্রের খবর, ༒কর্মীদের তিনি বলেন, বাইরে যাওয়ার দরকার নেই যে যার নিজের বিধানসভা এলাকায় ব্লকে ব্লকে তাঁরা যেন ঠিকমতো কাজ করেন। সবাইকে পঞ্চায়েত ভোটের কাজেও নেমে পড়তে নির্দেশ দেন বীরভূম জেলা সভাপতি। এক কর্মী তাঁর কপালের তারাপীঠের পুজো করা ফুল ছুঁইয়ে দেন।
এ দিন বি🍰চারক রাজেশ চক্রবর্তী অনুব্রতর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। তাঁকে ১৩ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১১ নভেওম্বর।
শুনানি চলাকালীন সাওয়াল-জবাবকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয় আদালত কক্ষ। সিবিআই তদন্তের নিরপেক্ষতা নিয়েই প্রশ্ন তোলেন অনুব্রতের আইনজীবী। সিবিআই আদালতে বলে, জেলে জেরার সময় চুপ থাকছেন অনুব্রত মণ্ডল। তদন্তে সহযোগিতা করছেন না। অনুব্রত মণ্ডলের আইনজীবী পাল্টা সওয়াল করে বলেন, ‘সিবিআই মিথ্যে অভিযোগ করছে। আমার মক্কেল যেটা জানে না সেটার উত্তর দেবে কী করে? উনি দল বদলালে বা রাজনীতি থেকে সন্ন্যাস নিলে তবেই কি প্রভাবশালী তকমা মিটবে? তবেই কি মিলবে জাඣমিন?