বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল হাওড়াগামী কাটিহার উইকলি এক্সপ্রেস। চালকের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল বহু যাত্রীর। কারণ এই ট্রেনেই আগুন লেগেছিল। আর সেটা চালক দেখতেই ꩲপেয়েই তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নেন। যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও চালকের তৎপরতায় বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে বলে মনে করছেন রেল কর্তারা।
মালদহের সামসি স্টেশনে যখন কাটিহার এক্সপ্রেস ঢুকছে তখনই ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন 🧸দেখতে পান চালক। তখনই তিনি ট্রেনটি দাঁড় করিয়ে দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নেন। আর তাতেই যাত্রীদের প্রাণ বাঁচে বলে জানা গিয়েছে। বুধবার এই ঘটনা ঘটেছে। তবে তাঁর তৎপরতায় বিপত্তি এড়ানো গিয়েছে। যদিও এই ঘটনায় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ঠিক কী ঘটেছিল সামসি স্টেশনে? রেল সূত্রে খবর, বুধবার সামসি স্টেশনে কাটিহার এক্সপ্রে♎স ট্রেনটি ঢোকার মুখে ইঞ্জিনের চাকায় আগুন দেখাতে পান চালক। তখনই সামসি স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড় করিয়ে দেন তিনি। আর স্টেশন ম্যানেজারকে খবর দেন। এই খবর পেয়েই ট্রেনের বগি থেকে ইঞ্জিনটিকে বিচ্ছিন্ন করা হয়। আর ইঞ্জিনটিকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে আগুন নেভানো হয়। এমনকী খবর দেওয়া হয় কাটিহার ডিভিশনের কর্তাদেরও।
তারপর কী পদক্ষেপ করা হল? স্টেশন ম্যানেজারের কাছ থেকে খবর পেয়ে ছুটে আসেন কাটিহার ডিভিশনের রেল কর্তারা। সামসি স্টেশনে উপস্থিত হয়ে এই ইঞ্জিনটি সরিয়ে ফেলা হয়। 🔯তারপর রাধিকাপুর এক্সপ্রেসের সঙ্গে কাটিহার এক্সপ্রেস ট্রেনটির বগি জুড়ে দেওয়া হয়। এই কাজটি করতে সময় লাগে✃ আড়াই ঘণ্টা। তারপর রওনা দেয় ট্রেনটি মালদহ টাউন স্টেশনের দিকে।