উদ্ধার করা বাজির মশলা থেকে বারুইপুর থানা চত্বরে আগুন। আগুনে পুড়ে গিয়েছে বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ও পুলিশের একটি গাড়ি। বৃহস্পতিবার🥀 সকালে এই ঘটনায় থানা চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। প্রশ্ন উঠছে, কোন SOP মেনে থানা চত্বরে অরক্ষিত অবস্থায় মজুত রাখা হয়েছিল বিস্ফোরক?
থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার চম্পাহাটিতে বেশ কয়েকটি অবৈধ বাজি কারখানায় অভিযান চালিয়ে বারুদ ও রাসায়নিক উদ্ধার করে পুলিশ। সেই রাসায়নিক রাখা হয়েছিল থানার মূল ভবনের সামনে ফাঁকা জায়গায়। তার সামনেই মোটরসাইকেল ও পুলিশের গাড়ি রাখা থাকে। বৃহস্পতিবার সকালে সেই রাসায়নিকে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তে আগুন ছড়িয়ে পড়ে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মোটরসাইকেল ও গাড়িগুলিতে। পড়ি মরি করে পালাতে শুরু করেন থানায় আসা মানুষজন। খবর যায় দম🍌কলে। দমকলের ১টি ইঞ্জিন এসে আগুন নেভায়।
ককপিট ও কেবিনে ধোঁয়া, ফের মাঝ আকাশে আতঙ্ক ছড়াল স্পাইসজেটের বিমানে
ঘটনায় পুলিশের আক্কেল নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কোন নিয়ম মেনে উদ্ধার করা বিস্ফোরক ও রাসায়নিক থানা চত্বরে অরক্ষিত অবস্থায় রাখা হল? আরও জোরে বিস্ফোরণ হলে কী হতে পারত? আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে থানার অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কাজ করেছিল কি? বারুইপুরের মহকুমাশাসক জ𒀰ানিয়েছেন, আগুন লাগার কারণ নিয়ে তদন্ত হবে।