সরানো হবে অখিল গিরিকে। কঠোরতম সিদ্ধান্তের পথে হাঁটতে চলেছে তৃণমূল। ঘরে বাইরে সমালোচনার মুখে পড়ে🐟 কার্যত নজিরবিহীন সিদ্ধান্তের পথে তৃণমূল। গত ১৩ বছরে এত বড় সিদ্ধান্ত নেয়নি তৃণমূল। কিন্তু কর্তব্যে অবিচল যে রেঞ্জারকে অখিল গিরি, বেয়াদপ, জানোয়ার বলে উল্লেখ﷽ করেছিলেন সেই রেঞ্জার এবার কী বলছেন?
সংবাদমাধ্যমে কাঁথির রেঞ্জার মনীষা সাউ বলেন, দোকানগুলো নতুন বসানো হয়েছিল। সব কাঁচা বাঁশ দেখেছেন। এই সাম✨নের দোকানগুলো।
তবে অখিল গিরিকে নিঃশর্তে ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ ও মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দেওয়ার নির্দে♔শ প্রসঙ্গে মনীষা সাউ বলেন, এসব নিয়ে কিছু বলব না। এটা ওনাদের ব্যাপার। আমাদের কাজ হল ল্যান্ডকে বাঁচানো।
বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন সরকারি জমিকে জবরদখল মুক্ত করতে। বনদফতরের রেঞ্জার সেই নির্দেশই পালন করতে গিয়েছিলেন। আর সেই রেঞ্জারকে রীতিমতো শাসালেন অখিল 🃏গিরি।
সংবাদমাধ্যমে অখিল গিরি ব⭕লেন, সরকারি আধিকারিকের কাছে ক্ষমা চাইব না। রেঞ্জ অফিসারের কাছে ক্ষমা চাইব না। আমার কাছে নির্দেশ যখন এ✨সেছে তখন পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেব। মেল করে পাঠিয়ে দেব। সেই সঙ্গেই অখিল গিরি জানিয়ে দেন, মন্ত্রিত্ব ছাড়া আমার কাছে কোনও ব্যাপার নয়।
সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, মুখ্য়মন্তꦯ্রী তো বিবেকবান হতে বলেছেন। বিত্তবান হতে বলেননি। কিন্তু যাদের দোকান চলে যাচ্ছিল সেই পরিবারগুলির প্ꦚরতি মানবিক হওয়া দরকার ছিল।
প্রশ্ন করা হয়েছিল মন্ত্রিত্ব ছাড়া ন💛িয়ে তিনি কি অনুতপ্ত?
অখিল বলেন, মন্ত্রিত্ব ছাড়ার ব্যাপারে আমি একেবারেই অনুতপ্ত নয়। মন্ত্রিত্ব ছাড়াটা বড় বꦏ্যাপার নয়। গ্রামের মানুষ বলছেন বনদফতরের 𝔉লোকজন কীভাবে টাকা নিয়ে দোকান বসিয়েছেন সেটা দেখে নিন।
কার্যত খোদ তৃণমূলꦯ সুপ্রিমোর নির্দেশটাই অখিলের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন সুব্রত বক্সি। তারপরেও তাঁর নিজের অবস্থানে অনড় অখিল গিরি।
কারামন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়♓েছে তৃণমূল। তারপরেও অনুতপ্ত নন অꦑখিল গিরি।
অখিল গিরি বলেন, আমি অনুগত সৈনিক। যখন যা নির্দেশ দিয়েছে তা করেছি। রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে যা করার করব। আমার কোনও কষ্ট হচ্🔥ছে না।