কলকাতায় বসে দল পরিচালনা করাতেই মাদারিহাটে হেরেছে বিজেপি। উপ নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন আলিপুরদুয়ারের প্রাক্তন সাংসদ তথা বিদ্রোহী বিজেপি নেতা জন বারলা। দলের হারের পরেও এদিনও চেনা হাসি ছিল তাঁর মুখে। তবে তৃণমূলে যোগদানের ব্যাপার🎉ে সরাসরি কোনও জবাব দেননি তিনি।
আরও পড়ুন - ‘যে IPSরা তৃ𓆉ণমূলের হয়ে ইলেক্টোরাল বন্ডে টাকা তুলেছেন তাদের নাম বলুন’
পড়তে থাকুন - জনসংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ, জলাজমি ভরিয়ে গজিয়ে ওঠা গুলশন কলোꦅনিতে ভোটারཧ মেরেকেটে ২,৮০০
উপ নির্বাচনের প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকেই দলের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মুখ খোলেন জন বারলা। প্রার্থী বাছাইয়ের আগে তাঁর সঙ্গে পরামর্শ করা হয়নি বলে অভিযোগ করে নিজের ভাইকে নির্দল প্রার্থী হি꧃সাবে দাঁড় করিয়ে দেন তিনি।ꦫ এমনকী একাধিকবার দেখা করে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে। তৃণমূল প্রার্থীর সঙ্গেও দেখা যায় তাঁকে। যদিও বারলার দাবি, প্রচার থেকে দূরে রয়েছেন তিনি।
এদিন ফল প্রকাশের পর দেখা যায় নিজেদের দখলে থাকা একমাত্র আসন মাদারিহাটেও বিপুল ভোটে হেরেছে বিজেপি। এর পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘যে ভাবে চা বাগানের নেতৃত্বকে উপেক্ষা করা হচ্ছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোথাও বিজেপির জেলা কমিটিতে চা বাগানের নেতৃত্বকে স্থান দেওয়া হয়নি। কলকাতায় বসে সিদ্ধান্ত নিলে এরকমই হবে। মালবাজার, ধূপগুড়ি তো গেল, নেতৃত্ব এভাবে চললে আগামী দিনে জলপাইগুড়ি, মেখলিগঞ্জ সব যাবে। এই নেতৃত্ব মানু🔯ষকে মানুষ ভাবে না। আমি চুপ করে বসে গেলাম।’
আরও পড়ুন - কল্যাণের দাবি মন্দারমণির হোটেল তৈরি হয়েছে ২০০৯ পর্যন্ত, উপগ্রহ ছবি🅠 বলছে অন্য কথা
লোকসভা ভোটের টিকিট না পাওয়ার পর থেকেౠই বিজেপি নেতৃত্বের প্রতি ক্ষুব্ধ ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বারলা। যদিও কোনও ক্রমে ভোটের মুখে তাঁর মানভঞ্জন করে বিজেপি নেতৃত্ব। তৃণমূলে যোগদান প্রসঙ্গে এদিন বারলা বলেন, ‘এব্যাপারে এখনই কোনও কথা বলব না। আমার টিম আছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে সবার যেটা ভালো হয় সেটা করব।’