অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে সেজে উঠতে চলেছে খড়গপুর ডিভিশনের ১৯ টি স্টেশন। যার মধ্যে রয়েছে খড়গপুর এবং মেদিনীপুর স্টেশন। সেই সমস্ত স্টেশনগুলি নতুন রূপে কীভাবে সেজে উঠবে? তার মডেল ছবি প্রকাশ হয়েছে। একেব♚ারে নতুনরূপে গড়ে তোলা হবে দুটি স্টেশনের ভবন। শ𝄹ুধু তাই নয় থাকছে আরও একাধিক চমক। মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ এবং দক্ষিণ পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার অনিলকুমার মিশ্রের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় এই ছবি প্রকাশ্যে এসেছে।
একেবারে ঝা চকচকে হবে দুটি স্টেশনের ভবন। এছাড়াও খড়্গপুরে রুফটপ প্লাজা, বিশালাকার স্টেশন চত্বর, শপিং মল, প্রশস্ত ফুটব্রিজ-সহ নানা পরিষেবায় সাজিয়ে তোলা হবে। এদিন এছাড়াও জেনারেল ম🌊্যানেজারের সঙ্গে দেখা করে নিজের লোকসভা কেন্দ্রে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দাবি জানান দিলীপ ঘোষ। তখনই খড়গপুর জংশন এবং মেদিনী𒁏পুর স্টেশনের দুটি ছবি জেনারেল ম্যানেজারকে দেখান খড়্গপুরের ডিআরএম কে আর চৌধুরী। প্রসঙ্গত, স্টেশনকে কীভাবে সাজানো হবে? সেই পরিকল্পনা আগেই প্রকাশ্যে এসেছিল। দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে স্টেশনে কীভাবে কাজ হবে? তার পরিকল্পনা হয়ে গিয়েছে। জমিও দেখা হয়েছে।
তিনি জানান, এই কাজ হলে কর্মসংস্থান আরও বাড়বে। স্থানীয়রা কাজ পাবে। পাশাপাশি রেলের হাসপাতাল নিয়েও সমস্যার কথা তুলে ধরেন দিলীপ ঘোষ। তিনি জানান, সেখানে বছরখানেক আগে একটি ডায়ালিসিস বিভাগ খোলা হয়েছিল। কিন্তু রেলের কর্মী ছাড়া বাইরের কাউকে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয় না। তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই শহরবাসীর ক্ষোভ রয়েছে। স্থানীয়দের যাতে ভর্তি নেওয়া যায় সে বিষয়ে আবেদন জানান দিলীপ ঘোষ। এ ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন জেনারেল ম্যানেজার। এছাড়াও বর্তমানে ওই হাসপাতালে ৬টি ডায়ালিসিসের শয্যা রয়েছে। তা যাতে বাড়ানো যায় সে বিষয়েও তিনি খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন। এছাড়া রেলের বাজারগুলিতে পানীয় জল, বিদ্যুৎ সংযোগের যে দীর্ঘদিন ধরে দাবি রয়েছে তা পূরণের কথা জানান।ꦚ সেইসঙ্গে রাস্তাঘাট, রেলের ময়দান সংস্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণের দাবি জানান তিনি। দিলীপ ঘোষ জানান, খড়গপুর শহরে রেলের অনেক কাজ রয়েছে। তবে কিছু ছোটখাটো সমস্যা রয়েছে। তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয়দের দাবি ছিল। সে বিষয়ে আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সেগুলি সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন জেনারেল ম্যানেজার।