ফের কুকথায় মন্ত্রী অখিল গিরি। একেবারে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তিনি মহিলা বনাধিকারিককে রীতিমতো ভর্ৎসনা করলেন অখিল গির🍷ি। তাজপুরে বনদফতরের জমি থেকে হকার উচ্ছেদের বিরোধিতা করেন মন্ত্রী অখিল গিরি। এরপরই মহিলা আধিকারিককে হুমকি দেন মন্ত্রী।
ওই মহিলা আধিকারিক সরাসরি মন্ত্রীকে বলেন, স্যার একবাꦉর দোকান তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার বসানো হল। একবার আলোচনায় বসতে পারলেন না।
ܫএরপরই মন্ত্রী অখিল গিরি বলেন, আপনার আয়ু বেশিদিন নেই। সবাইকে নিয়ে চলুন। বেশিদিন থাকতে পারবেন না আর সাত-আটদিন দশদিন। বিট অফিসার, টফিসার সব জানি। কত বড় দুর্নীতি হয় সব জানি। ভেতরে কী আছে সব জা𒁃নি। সব ফাঁস করে দেব বিধানসভায়।
এরপর ওই অফিসার বলেন, আপনার সꦦঙ্গেও পার্সোনালি কোনও ব্যাপার নয়। ও🅺দের সঙ্গেও নয়।
মন্ত্রী হকারদের দিকে দেখিয়ে বলেন, ওরা সাꦬরা রাত এখানে থাকে। আপনি থাকেন না। ঝড় মাথায় নিয়ে ওরা থাকেন। কারোর কথা শুনতে চাইছেন না। এরপর আঙুল উঁচিয়ে মন্ত্রী বলেন, বেশি কথা বলবেন না। আপনি ফিরে যেতে পারবেন না। সরকারি কর্মচারী, মাথা নীচু করে কথা বলবেন। কত বড় জানোয়ার, বেয়াদপ! কথা বললে হবে না। ডাং নিয়ে ༒পেটাব তখন বুঝবেন! তোপ মন্ত্রীর।
এদিকে অখিল গিরি এদিন সুর চড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই চারপাশে থাকা তার অনুগামীরাও দ্🦹বিগুꦕণ উৎসাহে সুর চড়াতে শুরু করেন।
সূত্রের খবর, রামনগর বিধানসভা এলাকার মধ্য়ে পড়ে তাজপুর। সেই তাজপুরে বনদফতরের জায়গায় দোকান বসতে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন অখিল গিরি।
সেই ফরেস্ট অফিসার কাঁথির রেঞ্জ অফিসার সংবাদ♎মাধ্যমে বলেন, মন্ত্রী বলছেন ঠেলে ফেলে দেব সমুদ্রে। সাত দিনের মধ্যে বদলি কর♐ে দেব।
অখিল গিরি পরে বলেন, এত মানুষকে বেকার করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এখানে ফরেস্ট অফিসাররা দুর্নীতিগ্🦹রস্ত। এখানে গাছ লাগানোর নামে দুর্নীতি হয়।