প🍬ুত্রবধূ চোখের বালি। তাই সুপারি দিয়ে ছেলের বউকে অপহরণ করার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। যাদের এই সুপারি দেওয়া হয় তারা বারুইপুরের একটি বাড়িতে ওই গৃহবধূকে দু’দিন আটকে রাখে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনা জানাজানি হতেই গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত শাশুড়ি। আর ওই অপহরণের জাল ভেদ করে বৌমা বেরিয়ে আসায় গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে চলে আসে। এই গৃহবধূর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ শাশুড়িকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত শাশুড়ির নাম পরী মণ্ডল। তাঁর বিরুদ্ধে ৩৬৩, ৩৬৫, ৪১৯, ৩৮৬ এবং ১২০বি ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। তবে অপহরণকারীরা পলাতক। গৃহবধূকে কিডন্যাপ করানোর জেরে ২ লক্ষ টাকার সুপারি দেওয়া হয়েছিল। তাদের সন্ধানে তল্লাশি চালাচ্ছে পুল𝐆িশ। জেরা করা হচ্ছে শাশুড়িকে। এমনকী গৃহবধূর বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
কেমন করে অপহরণ করা হয়েছিল? সূত্রের খবর, ওই গৃহবধূকে পুলিশ পরিচয় দেয় দু’জন যুবক–যুবতী। এমনকী বারুইপুরের পুলিশ সুপারের অফিস থেকে আসছি ব💛লে গৃহবধূকে তুলে নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতীরা। তারপর থেকে আর কোনও খোঁজ ছিল না। অপহরণ করে ওই গৃহবধূকে বারুইপুরের একটি বাড়িতে আটকে রাখা হয় ৷ পরবর্তী নির্দেশ পেলে সেই মতো কাজ করার জন্যই আটকে রাখা হয় গৃহবধূকে। ওখান থেকে একজনের সাহায্যে তিনি বেরিয়ে চল♊ে আসেন তিনি। তারপর এই ঘটনায় অভিযোগ জানানো হয় নরেন্দ্রপুর থানায়।
ঠিক কী অভিযোগ গৃহবধূর? এই ঘটনা এখন গোটা সোনারপুর এলাকায় চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। আর ওই গৃহবধূ অভিযোগ করে বলেন, ‘বিয়ের পর থেকেই আমার উপর নানা অত🧸্যাচার করা হতো। তবে এমন অপহরণ কাণ্ড ঘটাবেন সেটা বুঝতে পারিনি। কয়েকজন ছেলে–মেয়ে এসে আমায় তুলে নিয়ে যায়। অনেক কষ্টে বেরিয়ে এসে থানায় অভিযোগ করেছি।’ ২০১৫ সালে বিয়ে হয় গৃহবধূর। গৃহবধূর বাপের বাড়ি সোনারপুরেই। তাঁদের একটি সন্তানও আছে ৷ ছেলের বউকে পছন্দ ছিল না ননদ, শাশুড়ির। তাই গৃহবধূর স্বামীকে নেশাগ্রস্ত করে রাখা হতো বলেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ অভিযোগ। গত ৬ মাস ধরে তার স্বামী কোথায় তা জানেন না ওই গৃহবধূ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
এই খবরটি আপꦐনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup