সন্ধ্য়া হলে টুপটাপ বৃষ্টি মাঝেমধ্যে। আর সকালে চাঁদিফাটা রোদ। আর ভালো লাগছে না কলকাতা? দিন দুয়েকের জন্য ঘুরে আসতে পারেন দার্জিল♈িংয়ের বিজনবাড়ি। প্রায় আড়াই হাজার ফুট উচ্চতায় সবুজে মোড়া নির্জন পাহাড়ি গ্রাম। গ্রাম﷽ের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে ছোট রঙ্গিত নদী। এখন বেশ ঝিরি ঝিরি জল। পাথরের উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। আর গোটা গ্রাম যেন এই নদীকে ঘিরে আরও সুন্দরী হয়ে উঠেছে।
পাশেই গড়ে উঠেছে বাঁশের তৈরি রিসর্ট। আর নদীর ধারে জল টলটল সুইমিং পুলও আছে। চারপাশে সবু🎶জে সবুজ। তার মাঝে টলটলে জলে মন ভরে যায় পর্যটকদের। তবে হোম স্টের ত𓂃ৈরি করা এই সুইমিং পুলে গা ডোবাতে গেলে অবশ্য গাঁটের কড়ি খরচ করতে হবে।
একেবারে নদীর ধার ঘেঁষে গড়ে উঠেছে হোম স্টে। বারান্দা থেকে হাত বাড়ালেই পাহাড়ি নদী। চুপচাপ বসে থাকুন সেই বারান্দায়। কোথায় যে কখন হারিয়ে যাবেন নিজেও বুঝতে পারবেন না। আর সঙ্গে যদি মনের মানুষ থাকেন তবে একবার তাঁꦕর চোখের দিকে 🦩তাকান। অন্যরকম লাগবে এই পরিবেশে।
ইদানিং পর্যটকদের আনাগোনা কিছুটা বাড়ছে। নিউ জলপাইগুড়🎀ি স্টেশন থেকে, দার্জিলিং মোড় থেকে গাড়ি ঠিক করে চলে আসা যায় বিজনবাড়ি। দার্জিলিং থেকেও গাড়ি নিয়ে বিজনবাড়ি বাজারে এসে সেখান থেকে পায়ে হেঁটে বিজনবাড়ি হোম স্টে। আসার পথে ঘুম পেরলেই দেখে নিতে পারেন হিমা ফলস। দূরে নীল পাহাড়। চারপাশে চা বাগান, ভুট্টাক্ষেত। নাম না জানা ফুলের সম্ভার। ঘুম ভাঙবে পাখির ডাকে। হেঁটে ঘুরে আসুন চারপাশটা। মন জুড়িয়ে যাবে। আর পাহাড়ি হাটে যেতে চান। কাছেই পুলবাজারে ঘুরে আসতে পারেন।