বিদ্যুৎবিভ্রাটের প্রতিবাদে গণবিক্ষোভে পুলিশের গুলিতে যুবকের মৃত্যুর পর দিন সকাল থেকে থমথমে মালদার মানিকচকের এনায়েতপুর। জনশূন্য গোটা এলাকা। তারই মধ্যে বিস্ꦚফোরক দাবি করলেন মানিকচক সাব স্টেশনের অপারেটর সরিফুল শেখ। তাঁর দাবি, বিদ্যুৎ দফতরের ঢিলেমিতেই ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মানিকচকে।
আরও পড়ুন - ‘লোডশেডিংয়ের সঙ্গে মালদার ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই’, জ🌜বাব দিলেন বিদ্🅠যুৎমন্ত্রী
পড়তে থাকুন - মালদার মানিকচকে গুলি চালিয়েছে পুলিশ, মেনে নিলেন পুলিশ সুপার, বিদ্যুৎ চ🦂েয়ে বুলেট!
সরিফুল বলেন, মানিকচকে যে বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকাঠামো নেই তা জেলার বিদ্যুৎ আধিকারিক থেকে বিদ্যুৎ ভবন পর্যন্ত সবাই জানে। কিন্তু এখানে পর𒁏িকাঠামোর উন্নয়নে কোনও উদ্যোগ এতদিন গ্রহণ করা হয়নি। সম্প্রতি কাজ শুরু হয়েছে। ক💯িন্তু এই কাজটা যদি ৫ বছর আগে শুরু হত তাহলে আজ এই পরিস্থিতি তৈরি হত না।
তিনি আরও বলেন,ඣ যাবতীয় সমস্যার মূলে রয়েছে রাতে টোটো চার্জ দেওয়ার প্রবণতা। তিনি বলেন, রাত ৯টা বাজলেই এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা হু হু করে বাড়তে থাকে। যা সাব স্টেশনের ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। যার ফলে কখনও ফিউজ উড়ে যায়, কখনও তার পুড়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই তা দ্রুত মেরামত করা সম্ভব হয় না। সমস্ত কিছু বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকরা জানলেও কোনও পদক্ষেপ করেন না।
আরও পড়ুন - ‘বেনানা রিপাবলিক হয়ে উঠতে পারে না’, মꦿুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট তলব করল রাজ্যপাল
ওদিকে ঘটনার পরদিন গোটা এনায়েতপুর⭕ জনমানবহীন। রাস্তায় হাতে গোনা কয়েকটা গাড়ি। তালা লাগিয়ে বাড়ি ছেড়ে এলাকার প্রায় সমস্ত পরিবার। তবে মজার বিষয় হল, বৃহস্পতিবারের ঘটনার পর থেকে এলাকায় একবারও লোডশেডিং হয়নি। এমনকী ভোল্টেজ নিয়েও কোনও অভিযোগ নেই স্থা✱নীয়দের। এলাকাবাসীর প্রশ্ন, টাওয়ার বসাতে না পারায় যদি বিদ্যুতের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পরিষেবা স্বাভাবিক হল কী করে? তাহলে কি দায় ঝাড়তে টাওয়ারের দিকে আঙুল তুলেছিলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস?