অফলাইনে আবেদনকারী ৪৬৭ জন চাকরিপ্রার্থীকে স্ক্রুটিনি ও তথ্য যাচাইয়র জন্য ডাকল 🅰প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তথ্য যাচাইয়ের পাশাপাশি ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ এবং প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ভাইভা এবং অ্যাপটিটিউড টেস্ট হবে।
সোমবার পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, গত ২৩ ডিসেম্বর প্রকাশিত নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তির প্রেক্ষিতে যে ৪৬৭ জন চলতি বছরের ৯ এবং ১০ জানুয়ারি অফলাইনে ফর্ম জমা দিয়েছিলেন, তাঁদের স্ক্রুটিনি, ভাইভা এবং অ্যাপটিটিউড টেস্ট হবে। বিভিন্ন নথি-সহ আগামী ২০ এবং ২১ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের শিক্ষা ভবনে আসতে বলা হয়েছে। সেই অফলাইন আবেদনের জন্য ৪৭৬ টি𒅌 শূন্যপদ আছে বলে জানিয়েছে পর্ষদ।
কোথায় যেতে হবে?
কলকাতা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, 🐻শিক্ষক ভবন, ২৭এ বোসপুকুর রোড, কলকাতা - ৭০০০৪০ (কসবা থানার পাশে)।
কখন হবে?
আগামী ২০ এবং ২১ সেপ্𒁃ট𒉰েম্বর, সকাল ১১ টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
কী কী নথি লাগবে?
১) টেটের অ্যাডমিট কার্ড
🅰২) টেট উত্তীর্ণ হওয়ার ꧋যে নথি। যা ডাউনলোড করা হয়েছে।
৩) বয়সের প্রমাণপত্র হিসেবে মাধ্যমিক বা সমতুল্য পরীক্ষার 🔜অরিজিনাল অ্যাডমিট কার্ড।
৪) মাধ্যমিক বাꦐ সমতুল্য পরীক্ষার অরিজিনাল মার্কশিট ও🍎 সার্টিফিকেট।
৫) উচꩵ্চ মাধ্যমিক বা ಌসমতুল্য পরীক্ষার অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৬) প্রশিক্ষণের অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৭) স্নাতক স্তরের অরিজিনাল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট।
৮) অরিজিনাল কাস্ট 𓆉সার্টিফিকেট বা জাতি শংসাপত্র। যা সরকার থেকে দেওয়া হয়েছে।
৯) অরিজিনাল ভোটার আইডি কার্ড বা আধার কার্ড।
১০) দুটি পাসপোর্🌳ট সাইজের ছবি। সেলফ অ্যাটেস্টেড করতে হবে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ ডিসেম্বর ১৬,৫০০ শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাতে শুধুমাত্র ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন বলে জানানো হয়েছিল। তারপরই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলেন কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী। দাবি করেছিলেন, ২০১৪ সালের টেটে ছ'টি ভুল প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। কিন্তু তা না করেই কীভাবে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে পর্ষদ? কারণ পুনর্মূল্যায়নের পর তো তাঁদের নম্বর বৃদ্ধি পেয়ে টেটে উত্তীর্ণ করতে পারতেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে পারেন। সেজন্য পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপর স্থগিতাদেশের আর্জি জানানো হয়েছিল। তবে পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদে🧜শ দেয়নি হাইকোর্ট। বরং বিচারপত꧙ি রাজর্ষি ভরদ্বাজ নির্দেশ দিয়েছেন, মামলাকারী প্রার্থীদের আবেদনের জন্য বাড়তি সময় বরাদ্দ করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি। সেইমতো অফলাইন আবেদন গ্রহণ করেছিল পর্ষদ।