পুষ্পিতা বাঁশুড়ি। মাধ্যমি🐓কে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে সে। আর মেয়েদের মধ্য়ে প্রথম পুষ্পিতা। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১ । বীরভূমের ইলামবাজার থানার কামারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। পুষ্পিতার♎ এই সাফল্যে গর্বিত তাঁর আত্মীয়স্বজন। গ্রামের বাসিন্দারা।
কীভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন পুষ্পিতা?
পুষ্পিতা সংবাদমাধ্য়মে জানিয়েছে, খুব ভালো লাগছে এই সাফল্যে। ১০ ঘণ্টা পড়ার চেষ্টꦰা করতাম। ভালো হবে জানতাম। কিন্তু তৃতীয় 🎃হব এটা ভাবতে পারিনি। বড় হয়ে কী হতে চান?পুষ্পিতা জানিয়েছেন, আমি বড় হয়ে বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণাꦚ করতে চাই। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বসতে চাই।আমার মা বাবা সবসময় আমার পাশে ছিলেন। স্কুলের শিক্ষকরা আমার পাশে সবসময় ছিলেন।
এবার যারা মাধ্যমিক দিতে চায় তাদের জন্য টিপস দিয়েছে পুষ্প𓆏িতা। সে জানিয়েছেন, ভালো কর✨ে পড়াশোনা করতে হবে।
পুষ্পিতার মা তনুশ্রী ঘোষ জানিয়েছেন, আমরা আশা করেছিলাম যে ও মাধ্যমিকে একটা ভালো জায়গায় থাকবে। কিন্তু এতটা ভালো করবে এটা ভাবতে পারিনি। ছোট থেকে ওর মধ্য়ে একটা চেষ্টা ছিল যে আমায় কিছু একটা ভালো করতে হবে। ওর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিল না। একজন প্রাইভেট টিউশনও ছিল না। নিজের চেষ্টꦉাতে করেছে। আমরা যতটা পেরেছি ততটা করেছি। 💦আমার স্কুলের সহকর্মীরাও খুব সহায়তা করেছে। খুব লড়াই করেছে মেয়েটা। মেয়ে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায়। তারপর দেখা যাক কী হয়। ইঞ্জিনিরায়িং নিয়ে পড়তে চায়।