মোবাইল ফোনে চার্জ দিতে গিয়ে ঘটল বিপত্তি! বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক স্কুল ছাত্রীর। আবারও ঘটনাস্থল নদিয়ার শান্তিপু🌞র। মৃতা স্কুল ছাত্রীর নাম তৃষ্ণা হালদার। সে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, দিন দুয়েক আগেই জামা ইস্ত্রি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল কলকাতা পুলিশের এক কনস্টেবলের। সেক্ষেত্রেও ঘটনাস্থল ছিল নদিয়ার শান্তিপুর।
স্থানীয় সূত্রে জা🔥না গিয়েছে, শ𝄹িবরাত্রির দিন পুজো সেরে বাড়িতে ফেরার পর মোবাইল ফোনে চার্জ দিতে গিয়েছিল ওই ছাত্রী। তখনই কোনওভাবে তড়িতাহত হয় ছাত্রীটি। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, শিবরাত্রিতে ব্রত করেছিল ওই স্কুল ছাত্রী। সকালে এলাকার একটি মন্দিরে শিবের মাথায় জল ঢেলে বাড়িতে ফেরে। তারপর ব্রত ভাঙার জন্য কিছু খেয়েই মোবাইল ফোনটি চার্জ দিতে গিয়েছিল সে। তখনই এই দুর্ঘটনা ঘটে। ছাত্রীর আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত গোটা পরিবার। এভাবে যে মেয়ের মৃত্যু হবে, তা ভাবতেই পারেননি পরিবারের সদস্যরা। জানা গিয়েছে, নদিয়ার ফুলিয়ার বেলঘড়িয়া শিবতলা পাড়া এলাকার বাসিন্দা ওই ছাত্রীটির। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার পরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ছাত্রীটি। তড়িঘড়ি পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানার জন্য দেহটি ময়𓄧নাতদন্♉তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পরিবারের এক সদস্য জানান, শিবরাত্রি পুজো সেরে বাড়িতে ফেরার পর মোবাইল চার্জ বসাতে গিয়ে ইলেকট্রিক শক খেয়ে ছিটকে পড়ে তৃষ্ণা। এরপর বাড়িতেই তার প্রাথমিক চিকিৎসা করা হয়। পরে ফুলিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র নিয়ে যাওয়া হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
উল্লেখ্য, দিন দুয়েক আগেই একই ধরনের ঘটনা ঘটেছᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিল নদিয়ার শান্তিপুরে। জামা ইস্ত্রি করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক পুলিশ কর্মীর। মৃত পুলিশ কর্মীর নাম অভীক মিত্র (৪৯)। তিনি নদিয়ার শান্তিপুর পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাইগাছি ওস্তাগার পাড়া লেনের বাসিন্দা। নিজের ঘরের মধ্যেই তিনি অচৈতন্য অবস্থায় পড়েছিলেন। সেই অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নামে পরিবারে পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, অভীক মিত্র ২০০২ সালে কলকাতা পুলিশের কনস্টেবলে যোগ দেন। এরপরেই শুরু হয় তাঁর চাকরি জীবন। পরিবারে তাঁর ১৪ বছরের দুই যমজ পুত্র সন্তান রয়েছে। স্ত্রী মৌমিতা মিত্র সর্বক্ষণ সংসার সামলানোর কাজেই ব্যস্ত থাকেন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংඣলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup