আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি সাগরদিঘি꧂তে উপনির্বাচন ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এই উপনির্বাচনে এবার হেভিওয়েট প্রার্থী দিতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এখানে ভূমিপুত্রকে প্রার্থী করতে চলেছে ঘাসফুল শিবির। আর এটা মোটামুটি দলের অন্দরে ঠিক হয়ে গিয়েছে। সেটা যদি বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে আগেই হেরে বসে থাকবে বিজেপি বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হতে চলেছেন প্রাক্তন রাষ্টপ্রতি প্রণব মুখোপাধ্যায়–পুত্র অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় বলে সূত্রের খবর। যদিও এখনও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে সাংবা💦দিক বৈঠক করে তা জানানো হয়নি। তবে দলের অন্দরে প্রার্থী চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। যা প্রকাশ্যে আসবে কদিন পরেই।
২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে মৃত্যু হয়েছে মন্ত্রী সুব্রত সাহার। সাগরদিঘি কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন রাজ্যের খꦦাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যানপালন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুব্রত সাহা। গত ২৯ ডিসেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন রাজ্যের মন্ত্রী। তাই সাগরদিঘি কেন্দ্রটি বিধায়ক শূন্য হয়ে পড়ে। সেখানেই উপনির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে। গত সপ্তাহে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। তারপরই সাগরদিঘি বিধানসভা প্রার্থীতে সিলমোহর দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
কেন এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে? এদিকে সূত্রের খবর, অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় পণ্ডিত মানুষ। অন্যদিকে তাঁকে রাজ্য মন্ত্রিসভায় নিয়ে আসতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাಌহলে দুটো বিষয় একসঙ্গে💟 ঘটবে। এক, মন্ত্রিসভায় তাঁর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো যাবে। দুই, মুর্শিদাবাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হবে। এই সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্র তৃণমূল কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত। তাই এখান🐽 থেকে জিতে আসা কোনও কঠিন বিষয় হবে না অভিজিতের। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিপুত্র অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের উপর ভরসা করছে তৃণমূল কংগ্রেস।