তিহারে বন্দি বীরভূমের ত🐲ৃণমূল জেলা সভাপতি অনব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলা করে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন বীরভূমের আর এক তৃণমূল নেতা শিবঠাকুর। সেই অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল ইডি। কিন্তু শিবঠাকুরের মামলায় দিল্লি যাত্রা পিছিয়ে যায়। সে শিবঠাকুররে 'পুরস্কার' দিল দল। তৃণমূলের হয়ে জয়ী শিবঠাকুরের স্ত্রী লিপিকা মণ্ডলকে বালিজুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হিসাবে বেছে নিল দল। বৃহস্পতিবার তিনি প্রধান হিসাবে শপথ নিলেন।
বালিজুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ১৪টি🥃 আসনের মধ্যে ৭টি নির্দল, ১টি নির্দল ও ৬টি আসন বিজেপি পায়। পরে একজন নির্দল প্রার্থী তৃণমূলে যোগ দেন। ফলে তৃণমূলের মোট আসন হয় ৮টি। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে বোর্ড গঠন করবে দল।
(পড়তে পারেন। তৃণমূলের ৩ জয়ী প্রার্থী যোগ দꦜিলেনℱ বিজেপিতে, দিলীপের গড়ে সফল অপারেশন লোটাস)
তৃণমূ🌠লের তরফে প্রধান হিসাবে নাম প্রস্তাব করা হয় লিপিকা মণ্ডলের। উপপ্রধান হিসাবে সুনীল বাগদির নাম প্রস্তাব করা হয়। সর্বসম্মতিক্রমে দুজনের নাম পাশ হয়। দুজনেই বৃহস্পতিবার শপথগ্রহণ করেছেন।
প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলায় আসানসোল সংশোধনাগারে বন্দি ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ারও প্রস্তুতি শুরু করে ইডি। সেই সম🅘য় বীরভূমের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আনেন শিবঠাকুর মণ্ডল। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। পুলিশের হেফাজত থেকে তাঁকে হেফাজতে দুবরাজপুর থানার পুলিশ। ফলে অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া স্থগিত হয়ে যায়।
(পড়তে পারেন। খেজুরিতে পঞ্চায়েতের𓆉 বোর⭕্ড গঠনের আগে গুলি চালানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে)
এর আ꧒গে ২০১৩ সাল থেকে ১৮ সাল পর্যন্ত বালিজুড়ি গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধানের দায়িত্ব পালন শিবঠাকুর মণ্ডল। এবার তাঁর স্ত্রীকে প্রার্থী করে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা ছিল, অনুব্রতর দিল্লি যাত্রা আটকানোর পুরস্কার হিসাবে শিবঠাকুরের স্ত্রীকে প্রার্থী করা হয়েছে।
যদি🔯ও তৃণমূল🌳ের দাবি, এলাকাবাসী যোগ্য মনে করেছে বলে তাই তাঁকে প্রার্থী করা হয়েছে। এবার শিবঠাকুরের স্ত্রীকে পঞ্চায়েত প্রধান করে তাঁর পুরস্কারের বৃত্ত সম্পূর্ণ করল দল।
(পড়তে পারেন। পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন নিয়ে রণক্ষেত্র ফুরফুর🌃া শরিফ, পুলিশ–নওশাদ বাকযুদ্ধ তুঙ্গে)