সেই চেনা দুর্ভোগের ছবি। টানা বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার জল জমে যায় মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বরে। প্রথমে এমার্জেন্সি বিভাগে জল ঢুকতে শুরু করে। এরপর বিভিন্ন ওয়ার্ডেও জল জমে যায়। একটা সময় অপারেশন থিয়েটারেও জল ঢুকে যায়। এর জেরে অপারেশন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। সাময়িকভা♍বে ডায়ালিসিসও বন্ধ করে দেওয়া হয়। করোনা পরীক্ষার কাজেও বিঘ্ন ঘটে এদিন। এদিকে মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যান রোগী ও তাঁদের পরিজনরা। চিকিৎসক ও নার্সদেরও নোংরা জল ঠেলে হাসপাতালে যাতায়াত করতে দেখা যায়। জরুরী বিভাগে হু হু করে বইতে থাকে নোংরা জল। তবে রাতের দিকে জল নামতে শুরু করেছে।
এদিকে বৃষ্টি না কমলে জল বের করা যে সম্ভব নয় তা কার্যত মেনে নিয়েছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর সঙ্গেই বাসিন্দাদের প্রশ্ন এর আগেও মালদা মেডিকেলে একাধিকবার জল উঠেছে। বর্তমান 🐠কোভিড পরিস্থিতিতে হাসপাতালে জল উঠে যাওয়ায় আরও দুর্গতি বেড়েছে বাসিন্দাদের। কিন্তু আগাম কেন সতর্ক হচ্ছে না হাসতাপাল কর্তৃপক্ষ? বর্ষার আগেই কেন জলনিকাশি পরিস্থিতꦰি স্বাভাবিক করতে আগাম ব্যবস্থা নেয় না? সেই প্রশ্নও উঠছে।
এদিকে ইয়াস চলে যাওয়ার পরে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়েছে বৃষ্টি। টানা বৃষ্টিতে মালদার বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকাতেও জল জমে গিয়েছে। ♛১, ২ ও ৩ নম্বর গভর্নমেন্ট কলোনি, কৃষ্ণপল্লি এলাকাও জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। এর জেরে বিপুল সংখ্যক মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।