উত্তরবঙ্গে শিল্প বিনিয়োগে স্টার্টআপকে আকর্ষণ করতে ডে়টা সেন্টার তৈরির পরিকল্পনা করেছে রাজ্য সরকার। ওয়েস্ট বেঙ্গল ইলেকট্রনিক্স ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (ওয়েবেল)-এর উদ্যোগে শিলিগুড়িতে এই ডেটা 🍎সেন্টারগুলি তৈরি হবে।
প্রশাসন সূত্রে 🗹জানা গিয়েছে, আগামী ছ’মাসের মধ্যে শিলিগুড়িতে এই ডেটা সেন্টারের কাজ শুরু হবে। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলিকে মূলত কম্পিউটিং পরিষেবা দেওয়ার জন্য এই উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউার ল্যাব শুরু বসানো হবে।
উত্তরবঙ্গে এই ধরনের ডেটা সেন্টার তৈরি হলে শুধু নতুন সংস্থা নয় বিদ্যাম꧂ান শিল্প সংস্থাগুলিও উপকৃত হবে। প্রকল্পের পরিধ🎉ি ও অন্যান্য বিষয়গুলি চূড়ান্ত হলে টেন্ডার ডাকা হবে।
ওয়েবেলের একজন আধিকারিক বলেন, ‘আমাদের ইতিমধ্যে দু🎉টি ডেটা সেন্টার রয়েছে। একটি সল্টল♊েকের সেকটর ফাইভে ও অন্যটি পুরুলিয়ায়। রাজ্যে তৃতীয় ডেটা সেন্টারটি বসতে চলেছে শিলিগুড়িতে।’
কী ধরনের ক্ষেত্রে এই ডেটা সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, আইটি পার্ক, গেমিং এবং ত🍃থ্যপ্রযুক্তি নির্ভর স্টার্টআপের জন্য ডেটা সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। শিলিগুড়িতে এই ধরনের ডেটা সেন্টার তৈরি হলে তাদের প্রয়োজনীয় পূরণ হবে। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, শিলিগুড়ির আইটি পার্কে ডেটা সেন্টারটি তৈরি হবে।
(পড়তে পারেন। চা পর্যটনের স𒅌ঙ্গে জুড়ছে জঙ্গলও, আকর্ষণীয় প্যাকেজ জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনের)
এমনিতে নভেম্বর মাসে বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন রয়েছে। তার আগে এই ডেটা সেন্টারের বিষয়টিও চূড়ান্ত করতে চাইছে রাজ্য। তাহলে শিল্প সম্মলেন তার ঘোষণা করা সম্ভব হবে। ফলে উত্তরবঙ্গে বিনিয়োগের সম্ভাবন꧟া তৈরি হবে।
প্রসঙ্গত, নিউটাউনে একটি বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে ডেটা সেন্টার তৈ🍒রি হবে। সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে আগামী বছরের মার্চের মধ্যে ডেটা সেন্টারটি চালু করা হবে। পরবর্তী কালে ডেটাসেন্টারটি ক্ষমতা আরও বাড়ানো হবে। সংস্থাটি জানিয়েছে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ২ হাজার কোটি টাকা লগ্নির পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে ওয়েবে🧔ল ‘কমপিউটিং এস এ সার্ভিস’ বার🌃 কম্পিউটিংকে পরিষেবা হিসাবে দেবে, তা ভারতে প্রথম। ফলে সেদিক থেকে দেখলে শিলিগুজড়ির আইটি পার্কে ওয়েবেলের ডেটা সেন্টার একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।
ডেটা সেন্টার কী
ডেটা সেন্টার প্রধান কাজ হচ♔্ছে যে কোনও ডেটা স্টোর রাখা। ব্যবহারকারীর আবেদন অনুষায়ী তাকে নানাভাবে প্রসেস করা। যেমন কেউ চাইছে নতুন ডেটা যোগ করতে আবার কেউ চাইছে পরনো ডেটা মু🐟ছে দিতে, এই ধরনের সমস্ত প্রসেসিং-এর কাজ মূলত ডেটা সেন্টার করে থাকে।