গোটা রাজ্যে পলিটেকনিক কলেজে যখন এক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হয়েছে, তখন বিষ্ণুপুরের একটি বেসরকারি কলেজে অন্য প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হয়েছে। কীভাবে এই ধরনের ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই ধরনের ঘটনায় বাস্তব মূল্যায়ন ঠিকভাবে হবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। যদিও কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও দক্ষ🅘তা উন্নয়ন পর্ষদের তরফে অবশ্য বিষয়টিতে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পঞ্চম সেমিস্টারের পরীক্ষায় এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। পুরুলিয়া সরকারি পলিটেকনিকের সঙ্গে বিষ্ণুপুরের বেসরকারি কলেজটির প্রশ্ন মিলিয়ে দেখা হয়। দেখা যায়, দু'টি প্রশ্নের মধ্যে কোনও মিল নেই। শিক্ষকদের একাংশের খাতা মূল্যায়ন করার সময় ব𝐆িষয়টি নজর💃ে আসে। সঙ্গে সঙ্গে সেটি সংসদকে জানানো হয়। সংসদের তরফে অবশ্য অন্য প্রশ্নপত্র পাঠানোর বিষয়টিকে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, সংসদই ওই প্রশ্নপত্র পাঠিয়েছে। কিন্তু কী কারণে এই ধরনের ঘটনা ঘটল, তার প্রকৃত কারণ অবশ্য জানানো হয়নি।