বাংলার জন্য় এবার বড় বিনিয়োগের কথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বানতলা চর্মনগরীতে ১০,০০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত বিনিয়োগ আসছে। এর সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, গꩵত এক বছরে ৯২ নতুন ট্যানারিকে জমির ইজারা দেওয়া হয়েছে। ওই চর্মনগরীর মধ্য൲ে নতুন ইউনিট করার জন্য় তাদের জমির ইজারা দেওয়া হয়েছে।
হাওড়া জেলায় একটি অনুষ্ঠানে🍸 মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় জানিয়েছেন, বানতলাতে ৩০,০০০কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। যার জেরে অন্তত তিন লাখ ব্য়ক্তির কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আরও প্রায় ১০,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে।
মুখ্যমন্ত্রী জা♛নিয়েছেন, বানতলায় সব মিলিয়ে ৫০টি ইউনিট রয়েছে। আরও ৫০টি ইউনিট আসছে। এদিকে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী একাধিক প🍒্রকল্পের শিলান্যাস করেন । পাঁচ জেলার ৬ লাখ মানুষের হাতে সরকারি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, ও নদিয়া জেলায় এই পরিষেবা দেওয়া হবে।
পাশাপাশি দুয়ারে সর🙈কার স্কিম নিয়েও জানিয়েছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, সরকারের কাছে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৯ কোটি আবেদনপত্র জমা পড়েছে। তার মধ্যে সাত কোটি বিবেচনা করা হয়েছে।
অন্যদিকে তিনি জানিয়েছ💫েন, ২০২৪ সালের মধ্য়ে রাজ্যের সমস্ত বাড়িতে ট্যাপের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ করা হবে।
অন্যদিকে রাজ্যের শিল্প🍸 সম্ভাবনা নিয়েও আশার কথা শুনিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, হাওড়া জেলায়৩০,০০০ বেশি এমএসএমই তৈরি হয়েছে। জুয়েলারি পার্ক ও হোসিয়ারি পার্কও তৈরি করা হবে।
অন্যদিকে তিনি জানিয়েছেন, ২৭০০ ফ্🅘লাড রিলিফ প্রজেক্ট করা হচ্ছে। হাওড়া, হুগলি ও মেদিনীপুরে বন্যা হলে দুর্গতরা এখানে আশ্রয় নিতে প𝓀ারবেন।
অন্যদিকে দেউচা পাচামির বিনিয়োগ নিয়েও উল্লেখ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বীরভূম জেলার কয়লা ব্লকে ৩৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে। পুনর্বাসনের জন্য ১০,০০০ কোটি টাকা প্য়াকেজ করা হচ্ছে। ಌদক্ষিণবঙ্গে আরও তিনটি শিল্প করিডর গড়ে তোলা হচ্ছে। ডানকুনি-কল্যাণী, ডানকুনি হলদিয়া ও ডানকুনি রঘুনাথপুর। এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্যমনꩲ্ত্রী।
সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, তার আগে বাংলায় শিল্পক্ষেত্রে বড় দিশা দেখাಌলেন মুখ্যমন্ত্রী। এর জেরে আশায় বুক বাঁধছেন অনেকেই। ক্ষুুদ্র ও মাঝারি শিল্প নিয়েও আশার কথা শুনিয়েছেন তিনি। তবে কি আর ভিনরাজ্যে না গিয়ে বাংলাতেই কাজ মিলবে? কিন্তু বাস্তবে কাজ কতটা হয় সেটাই এখন দেখার।