মেটিয়াবুরুজ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে বা নাদিয়াল হাসপাতালে ছানি অপারেশন করিয়ে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত অন্তত ২৫ জন রোগী। জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার এবং শনিবার সরকারি এই হাসপাতলে ছানি অপারেশন হয়েছিল এই ২৫ জন রোগীর। তাঁদের মধ্যে ৪ জন ছিলেন মহিলা এবং বাকিরা পুরুষ। এরপরই তাঁরা চোখের সংক্রমণের অভিযোগ করেন। অস্ত্রোপচারের পরই রোগীরা চোখে অস্বস্তির কথা জানান। পরে চোখের ব্যান্ডেজ কাটার পর দেখা যায়, সেখানে সংক্রমণ হয়েছে। এই পরিস্থিতে ওই হাসপাতালে ছানি অপারেশন বন্ধ রাখা হয়েছে। পরে রোগীদের রিজিওনাল ইন্সস্টিটিউট অফ অপথ্যালমোলজিতে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই আপাতত চিকিৎসাধীন আছেন এই ২৫ জন রোগী। (আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার বড়ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ আপডেট সামনে এল, বাংলার সরকারি কর্মীদর নজরে '১৭৪')
আরও পড়ুন: ঘরেই ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে গেলেন, রা⛎তেই হাসপাতালে ভরতি করা হ꧒ল মুকুল রায়কে
আরও পড়ুন: জেল থেকে ৪ দিনের🅰 মুক্তি, ২ লাখ ভোটে জয়ী খলিস্তানি নেতা অমৃতপাল শপথ নেবে লোকসভায়
এদিকে কীভাবে সব রোগীর চোখে ছানি অপারেশনের পরই সংক্রমণ দেখা দিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত সরঞ্জাম সংক্রমণের উৎস হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই আবহে অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত সব যন্ত্রপাতি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। এদিকে সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীরা জানান, বিনামূল্যে অস্ত্রোপচার করিয়ে তাঁদের লেন্স বসানো হয়েছিল। তবে অপারেশনের পরে সুস্থ হয়ে ওঠার বদলে সংক্রমণে আক্রান্ত হন তাঁরা। অপারেশনের পরে অনেকে চোখে অন্ধকার দেখছেন বলে অভিযোগ। (আরও পড়ুন: এইমস থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরতে না ফিরতেই ফဣের হাসপাতালে ভরতি লালকৃষ্ণ আডবানি)
আরও পড়ুন: ব্রিꦜটিশ নির্বাচনে♚ ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রার্থীদের ছড়াছড়ি, তৈরি হতে পারে ইতিহাস
আরও পড়ুন: বাইডꩲেনের বদলে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হবেন কমলা? জল্পনার মাঝে চমক জো-হ্যারিস জুটির
মেটিয়🎃াবুরুজ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বিশেষ টিম। হাসপাতালের ওটি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্যদফতর। তবে এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে চায়নি। এদিকে স্বাস্থ্যদফতরের আধিকারিকরা সেই হাসপাতালে গিয়ে অপারেশন থিয়েটারে ব্যবহৃত সরঞ্জাম সংগ্রহ করেছে। পাশাপাশি রোগীদ🌌ের যে ওষুধ দেওয়া হয়েছিল, তাও সংগ্রহ করা হয়েছে। সেখান থেকেই সংক্রমণ ছড়িয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে সংক্রমণ আক্রান্ত রোগীদের দৃষ্টি ফিরবে কি না, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে পরিবারের মনে।