বিজেপি ছাড়ার কথা ঘোষণা করলেন নেতাজির প্রপৌত্র চন্দ্রকুমার বসু। বধুবার সংবাদসংস্থা এএনআইকে সাক্ষাৎকারে দেবার সময় তাঁর 🅰বিজেপি ছাড়ার কথা জানান তিনি। সম্প্রতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ে♕র ডাকে 'পশ্চিমবঙ্গ দিবস' ঠিক করার জন্য একটি আলোচনা সভায় তিনি উপস্থিত ছিলেন। তার পর বিজেপি ছাড়ার ঘোষণা তাঁর। তাই এবার তৃণমূলে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে।
তিনি সংবাদস্থাকে বলেন, 'নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি ২০১৬ সালে বিজেপিতে যোগ দিই। আমার দাদু শরৎচন্দ্র বসু এবং তাঁর ভাই নেতাজি সুভাষচন্দ্র আদর্শে বিশ্বাসী। তাঁরা প্রত্যেক ধর্মের মানুষকে ভারতীয় হিসেবে দেখতেন। তাঁরা সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় ভেদাভেদের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছেন। বঙ্গ বিজেপি স্ট্▨র্যাটেজি নিয়ে আমি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে একাধিকবার নানা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু আমার কোনও প্রস্তাবই বাস্তবায়িত হয়নি। তখন আর দলে থাকার কোনও মানে হয় না। আমার মনে হচ্ছিল দলে থাকাটাই একটা নেতিবাচক কাজ।'
(পড়তে পারেন। বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন তো বঙ্গ বিজেপি নেত☂ারা? নꦗজরদারিতে দিল্লি চালু করল ফোন নম্বর)
তিনি বিজেপি সভাপতি নাড্ডাকে এই বার্তা জানিয়ে বলেছেন,'আমি তাঁকে এই বিষয়টি পরিষ্কার করে দি💜য়েছি। আমার শুভকামনা দলের সঙ্গে রয়েছে। তাদের উচিত সকল সম্প্রদায়কে একত্রিত করা।'
বিজেপিতে যোগদানের পর বিধানসভা নির্বাচনে ভবানীপুরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁকে প্রার্থী করা হয়। কিন্তু তিনি মমতার প্রাপ্ত ভোটের ধারে কাছেও ঘেষতে পারেননি। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে ফের দক্ষিণ কলকাতা থেকে প্রার্থী করে বিজেপি। সেবারও তিনি হারেন। বিজেপির সহ-সভ🧸াপতিও ছিলেন চন্দ্রকুমার বসু।