আবার সেরার স্বীকৃতি বাংলার মুকুটে। সম্প্রতি বাংলার দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেয়েছে। আর তা নিয়ে এবার মেতে উঠেছিল গোটা বাংলা। এবার বার্লিনে আমন্ত্রণ পেলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জের পক্ষ থেকে আরও একটি সম্মান পেল মমতꦅার বাংলা। এবার বাংলাকে পর্যটনে সেরা, সংস্কৃতির সেরা পীঠস্থান হিসেবে বেছে নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের💙 ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন। সেই পুরষ্কারই নিজে হাতে নিতেই এবার বার্লিন যাবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? এখন পাহাড় থেকে জঙ্গলমহল পর্যটকদের আদর্শ ভ্রমণস্থল হয়ে উঠেছে। দিঘার মেরিন ড্রাইভ থেকে তাজপুর–শঙ্করপুর💮ের রাস্তা সাজিয়ে তোলা হয়েছে। এমনকী সেখানে পুরীর ধাঁচে জগন্নাথ মন্দির তৈরি হচ্ছে। এবার পুরষ্কারের খবর টুইট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে পর্যটনের প্রশংসা করে পুরষ্কার পাওয়ার কথা জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘বাংলার পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে উত্তরবঙ্গ। পাহাড় থেকে ডুর্য়াসের সৌন্দর্য উপভোগে সারা দেশ থেকে তো বটেই, বিদেশ থেকেও আসে পর্যটকরা। এই পর্যটকদের কথা ভেবেই উত্তরে তৈরি হয়েছে বেঙ্গল সাফারি, গজলডোবার ভোরের আলো, লামাহাটা–সহ নানা পর্যটনস্থল।
ঠিক কী বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী? এই প🌳ুরষ্কার পাওয়ার কথা জানার পরই মুখ্যমন্ত্রী বলে🐽ন, ‘পশ্চিমবঙ্গকে ট্যুরিজম নেশন ফোরাম দেবে ট্যুরিজম ডেস্টিনেশন অ্যাওয়ার্ড। মার্চ মাসে আমি নিজে যাব পুরষ্কার নিতে। আমি চাই উত্তরবঙ্গ আরও ভালভাবে নিজের পায়ে দাঁড়াক। প্রচুর পর্যটক আসছে। দার্জিলিং–কালিম্পংকে আরও বড় করা হোক। গাড়ি রাখার জায়গা দরকার꧙ ওখানে। নকশালবাড়ি, মাটিগাড়া এবং জলপাইগুড়ি জেলাতেই পর্যটকদের আকর্ষ𓃲ণ করে এমন অনেক জায়গা আছে।’
ঠিক কী টুইট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী? ২০২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গকে বেস্ট ডেস্টিনেশন ফর কালচার অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই বিষয়টি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী টুইট করে বলেন, ‘এই উপহার দেশের জন্য। রাষ্ট্রপুঞ্জের ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশনের পক্ষ থেকে বাংলাকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের ক্ষেত্রে সংস্কৃতির জন্য সেরা গন্তব্যস্থল হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। আপনারা সকলেই এই রা🅷জ্যের পর্যটনের কথা প্রায়ই বলে থাকেন। এবার এই উপহার আপনাদের সকলের জন্য।’