কলকাতার ফুটপাত নিয়ে বড় ভাবনা কলকাতা পুরসভার। টক টু মেয়র অনুষ্ঠানেও কলকাতা💙র মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছে ꦅনানা ধরনের প্রশ্ন এসেছিল।
মেয়র নিজেই শহরের একাধিক ফুটপাতের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আলিপুর, সাদার্ন অ্য়াভিনিউ মোড়, গুরুদ্বার পার্ক, মহম্মদ আলি পার্কের কাছাকাছি এলাকা, ম༺ডার্ন হাই স্কুলের উলটো দিকের ফুটপাতের কথা উল্লেখ ক🐭রেন মেয়র। সেখানে ফুটপাত দখল করে রাতে থাকেন অনেকে।
সেই সঙ্গে ফুটপাত দখল করে যে হকাররা ব্যবসা করছেন তাঁদেরকেও সতর্ক করেছেন মেয়র। মেয়রের সাফ কথা, ফুটপাতে যে হকাররা থাকছেন তারা প্লাস্টিক টাঙাতে পারবেন না।স্টোভ জ্বালিয়েও কিছু করতে পারবেন না। ফুটপাতে কোনও ভাবে🧜 ইমারতি জিনিসপত্র রাখা যাবে না। ২৪ ঘণ্টার বেশি এই সমস্ত জিনিসপত্র রাখা হলে সেগুল൩ি বাজেয়াপ্ত করা হবে।
সেই সঙ্গেই মেয়র জানিয়েছেন, রাতের ফুটপাতে আজও থাকেন অনেকে। দিনের পর দিন ধরে তাঁরা ফুটপাতে থাকেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন কলকাতার মেয়র। তিনি বলেন, কলকাতার রাস্তায় অদ্ভূতভাবে কিছু মানুষ পরিবার নিয়ে থাকেন। আগে ফুটপাতে থাকত কাগজ কুড়োয় যারা। তাদের রাতে থাকা খাওয়ার ও অসুখ হলে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করাটা আমাদের কাজের মধ্য়ে পড়ে। কিন্তু আমি নিজে গাডജ়ি থেকে নেমে খোঁজ নিয়েছি। এরা কাগজ কুড়োনি নন। এরা লোহালক্কর বিক্রি করেন। এরা সংগঠিত গ্রুপ।&▨nbsp;
তিনি বলেন, রাতেই তাদের কাজকর্ম হয়। স্ক্র্য়াপ লোডিং আনলোডিং হয়। সেই কাজের জন্য় তাঁরা রাতের বেলা ফুটপাত দখল করে শুয়ে থাকেন। আমি কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দেব যাতে এতে ফুটপাত থেকে তু🍨লে কাছের আশ্রয় শিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়। ফুটপাত দখল করে কোনওভাবে ব্যবসা করা যাবে না।
কলকাতার বহু রাস্তাতেই আছে চওড়া ফুটপাত। হাঁটার প্রশস্ত জা🔯য়গা থাকার কথা সেখানে। কিন্তু দিনের পর দিন ধরে একটাই প্রশ্ন উঠেছে কলকাতায় ফুটপাত আসলে কার? হকারদের, ফুটপাতবাসীদের নাকি সাধারণ পথচারীর? তবে কলকাতাবাসীর জন্য় আশার কথা শুনিয়েছেন মেয়র।