ওপরে♔ সবুজ বাজির মোড়ক। আর ভেতরে থাকছে শব্দবাজি। এমনটাই মনে করছেন পুলিশের একাংশ। মূলত শহরের বাইরে থ🅷েকে এই বাজি এসেছে। সেগুলিই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। আর তার জেরে আইনের ফাঁক গলে কোথাও কোথাও দমাদম শব্দে শব্দবাজি ফেটেছে বলে অভিযোগ।
পুলিশের একাংশের মতে, সবুজ বাজির নাম ক🍸রে ৯০ ডেসিবেলের বেশি শব্দযুক্ত বাজি বিক্রি হয়ে গিয়েছে। যার জেরেই সমস্যা ﷽তৈরি হয়েছে। সূত্রের খবর, বাংলায় ৯০ ডেসিবেলের বেশি শব্দযুক্ত বাজি ব্যবহার করা যায় না। এদিকে সবুজ বাজি তৈরির ক্ষেত্রে বাংলায় ব্যবসায়িকগতভাবে কোনও কারখানাই ছাড়পত্র পায়নি। তার জেরে অন্য জায়গা থেকে সবুজ বাজি এসেছে বাংলায়। দুষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের এক আধিকারিকের কথায়, সবুজ বাজি বলে যা এসেছে তার মধ্যে কিছু বাজির আওয়াজ ৯০ ডেসিবেলের বেশি। এর জেরেই সমস্যা তৈরি হয়েছে।
তবে পর্ষদের আধিকারিকদের মতে, আগের তুলনায় নিয়ম লঙ্ঘনের বিষয়টি অনেকটা কমেছে। এদিকে ভিনরাজ্য থেকে আসা সবুজ বাজি ঠিক কেমন হবে তা নিয়ে আগে থেকে বিভ্রান্তি ছিল। তবে PESO ও NEER অ🌞নুমোদন করেছে এমন বাজিকেই বাংলায় ছাড়পত✅্র দেওয়া হয়েছে। তবে প্রতিটি সবুজ বাজিকে আলাদাভাবে শব্দ মাপা সম্ভব ন൩য়। সেক্ষেত্রে কিছু ক্ষেত্রে সবুজ বাজি ফেটেছে অথচ আওয়াজ হয়েছে ১০০ ডেসিবেল। এমন নজিরও র𒅌য়েছে।