শুক্রবার সন্ধ্যায় ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শালিমার থেকে চেন্নাইগামী করমণ্ডল এক্সপ্রেস। ওড়িশার বালেশ্বেরে লাইনচ্যুত হয়ে যায় ট্রেনের একাধিক বগি। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ২৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহতদের সংখ্যা ৬০০–এর কাছাকাছি। ঘটনার পরে শুরু হয়েছে উ🧸দ্ধারকার্য। তবে এই ধরনের উদ্ধারকাজের ক্ষেত্রে আরও উন্নত ব্যবস্থা থাকা দরকার বলেই মন্তব্য করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
শনিꦓবার সকালে ইকোপার্কে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা হয়েছে, বহুদিন পর এমন দুর্ঘটনা ঘটল। আধুনিক ব্যবস্থা আসার পর হয়নি। বহু মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুমড়ে মুচরে গেলে বার করতেও সময় লাগে। গ্রামীণ এলাকা, যাওয়ার রাস্তা নেই, স্টেশন নেই, আলো নেই সন্ধ্যার পর হয়েছে। ফলে উদ্ধারকার্যেও অনেকটা ব্যাহত হয়েছে। গ্রামের মানুষ এসে আগে উদ্ধারক🐲ার্য শুরু করেছেন । এই ধরনের ক্ষেত্রে উন্নত উদ্ধারকার্যের ব্যবস্থা প্রযুক্তি দরকার। তা হলে জীবনহানি অনেকটাই কমানো যায়।’
অন্যদিকে, দুর্ঘটনার প⛄রেই রাজ্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স সহযোগিতা পাঠিয়েছে। এপ্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘স্বাভাবিক, সবাই মিলে চেষ্টা করছেন। আমরাও তো খড়গপুর থেকে অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়েছি, লোকেরা গিয়েছেন। মেদিনীপুরের বহু লোক হতাহত হয়েছেন। আমাদের রাজ্য সভাপতি রাতে বেরিয়ে সকালের মধ্যে বালেশ্বরে হাসপাতালে পৌঁছে গিয়েছেন। বিরোধী নেতাও একাধিক অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়েছেন। আমরাও চেষ্টা করেছি, রাজ্য সরকারও চেষ্টা করছে সবারই করা উচিত। যতটা সম্ভব প্রাণ বাঁচানো যায়, আর মানুষের কষ্ট কমানো যায়।’