কলকাতার বড়বাজারের মেহতা বিল্ডিংয়ে আগুন। বড়বাজারের একেবারে ঘিঞ্জি এলাকায় রয়েছে এই বিল্ডিং। মঙ্গলবার বিকালে সেখানেই আচমকা আগুন লাগে। দমকলের অন্তত ১০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে যায়। এদিকে ওই বিল্ডিংয়ে ওষুধের একাধিক পাইকারি দোকান রয়েছে। এলাকা কালো ধোঁয়াতে ছেয়ে যায়। দমকল আগুন নেভানোর সবরকম চেষ্টা করছে। আগুনের জেরে রা🔯স্তায় তীব্র যানজট তৈরি হয়।
সূত্রের খবর, মেহতা বিল্ডিংয়ের চারতলায় আগুন লাগে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে রাসায়নিক থেকে আগুন লাগে। আগুন থেকে যাতে বড় কোনও ক্ষতি না হয় সেকারণে নীচের দোকানগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ওই বহুতলে নানা ধরনের দোকান রয়েছে। সেগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার🦩 সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে ব্যবসায়ীরাই প্রথমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চে🌠ষ্টা করেন। পরে দমকল আসে। দমকল কর্মীরাও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন অনেকটা। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার সবরকম চেষ্টা করা হয়। কাছেই রয়েছে বাগরি মার্কেট। দ্রুত পদক্ষেপ নেয় পুলিশ ও দমকল।
এদিকে গত ১৪ দিনের অন্তত চারবার আগুন লাগল কলকাতায়। দিন কয়েক আগে কসবার🏅 অ্য়াক্রোপলিস মলে আগুন লেগেছিল। সেবার তিনতলার একটা দোকানে আগুন লেগেছিল। তারপর এনিয়ে ব্যপক আতঙ্ক ছড়ায়। এবার আগুন লাগল মেহেতা বিল্ডিংয়ে। দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু দ্রুত ঘটনাস্থলে যান।
এক ব্যবসায়ী বলেন, তৃতীয় তলে এসি ব্লাস্ট হয়েছে বলে মনে হয়। পাশেই কেমিক্যালের গোডাউন ছিল। সেখানে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারত। এদিকে ঘিঞ্জি এলাকা🌺য় আগুন লাগার ঘটনায় 𒆙ব্যপক আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। তবে দমকল দ্রুততার সঙ্গে কাজ করছে বলে খবর।
🀅এদিকে আগুন লাগার কারণ খতিয়ে দেখছে দমকল। তবে বাসিন♎্দারা জানিয়েছেন, আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারত। কিন্তু দমকল দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। সমস্ত ব্যবসায়ীদের এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তবে কলকাতায় আগুন লাগার ঘটনা নতুন কিছু নয়। তবে এদিন যেভাবে আগুন লেগেছিল তা নিয়ে উদ্বেগ ছড়ায় বাসিন্দাদের মধ্য়ে।