ফের শহরে আগুন। অ্যাꦺক্রোপলিস মল, মেহতা বিল্ডিংয়ের পর এবার ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল ধাপায়। সেখানে একটি মোবিল কারখানায় আগুন লাগে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘটনাস্থলে দমকলের ১০টিরও বেশি ইঞ্জিন পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। কারখানার ছাদ থেকে অনেকটা উচুঁ পর্যন্ত জ্বলতে দেখা যাচ্ছে আগুনের লেলিহান শিখা। কালো ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে গোটা এলাকা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করছে দমকল।
আরও পড়ুন: বড়বাজারের মেহতা বিল্ডিংয়ে দাউ দাউ করে আগুন,💖𒅌 ছুটে এলেন দমকলমন্ত্রী
দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, ধাপা মাঠপুকুরের সায়রাবাদের ওই কারখানায় সকাল ১১ টা ২৫ মিনিট নাগাদ আগুন লাগে। মোবিলের পাশ🔯াপাশি প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ রয়েছে ওই কারখানায়।🐻 তার ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ওই এলাকাটি ঘনবসতিপূর্ণ। গুদামের আশেপাশে একাধিক বাড়ি রয়েছে। ফলে আশেপাশের বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাই নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয়রা।
ইতিমধ্যেই কারখানার আশেপাশের বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে 🌜নিরাপদে সরিয়ে দিয়েছে দমকল। কুণ্ডলী পাকিয়ে কালো ধোঁয়া বেরোতে দেখা যাচ্ছে।পাশাপাশি কারখানায় বারবার বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। স্থানীয়দের দাবি, কারখানায় রাসায়নিক ভর্তি প্রচুর ড্রাম রয়েছে, সেগুলিই ফাটছে। এই অবস্থায় দমকলের কর্মীরাౠ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন।
এদিকে, রাসায়নিক পোড়ার গন𝔍্ধ এবং কালো ধোঁয়ায় স্থানীয়দের অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রথমে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন ও পরে আরও একাধিক ইঞ্জিন পৌঁছে নেভানোর কাজ শুরু করে। স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে না আসলে সেক্ষেত্রে আশেপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়তে🔴 পারে। তার ফলে বড়সড় বিপদ ঘটতে পারে।
উল্লেখ্য, গত মাস থেকেই কলকাতায় একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে। গত মাসে প্রথমে পার্ক স্ট্রিটে একটি বিল্ডিং আগুন লাগে। এরপর সপ্তাহখাꦚনেক আগেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে কসবার অ্যাক্রোপলিস মলে। আর গত সপ্তাহে বড়বাজারের মেহতা বিল্ডিংয়ে আগুন লেগেছিল। এবার ধাপা। ঘটনার পর কারখানার ভেতরে কোনও শ্রমিক ছিলেন না বলেই মনে করছে দমকল। এদিনের ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।