করোনা চিকিৎসায় এবার নতুন পদ্ধতির অনুমোদন দিল রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। এবার মনোক🍒্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি প্রয়োগ করে চিকিৎসা করা যাবে বলে জানানো হল। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় 😼মোলনুপিরাভির ওষুধ প্রয়োগের অনুমোদন দিয়েছিল ভারত।
করোনা চিকিৎসায় যে নতুন পদ্ধতির কথা বলা হচ্ছে, সেই মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি আসলে কী? চিকিৎসকদের মতে, এটি একটি অ্যান্টিবডি ককটেল। যাদের শরীরে কো–মর্বিডিটি রয়েছে অর্থাৎ অন্যান্য শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে এই থেরাপি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে তা ম্যাজিকের মতো কাজও করেছে। যাদের হৃদজনিত সমস্যা, ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা করোনায় আক্রান্ত হলে তাঁদের ক্ষেত্রে এই থেরাপি প্রথম থেকে ব্যবহার করা হয়। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও এই থেরাপি দেওয়া হয়েছিল। এবার এই রাজ্যেও এই থেরাপি প্রয়োগ করা হবে। সম্প্রতি হায়দরাবাদের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিতে এই থেরাপি নিয়ে গবেষণা হয়। অনেಌক রোগীর ওপর পরীক্ষামূলকভাবে এই থেরাপি প্রয়োগ করে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছিলেন, এই থেরাপি প্রয়োগ করলে সুস্থ হয়ে উঠছেন করোনা আক্রান্তরা। ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশে এই থেরাপি প্রয়োগ করে সাফল্য এসেছে।
এদিকে করোনার ওষুধ মেলানুপিরাভির প্রয়োগের ক্ষেত্রেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা যদি ৯৩ শতাংশের নীচে নেমে যায়, সেক্ষেত্রে এই ওষুধ খাওয়ার পরাম🎐র্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। একইসঙ্গে করোনা আক্রান্তদের শরীরে যদি মৃদু উপসর্গ থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রেও এই ওষুধ খাওয়ার কথা বলেছেন তাঁরা। এই ওষুধ খেলে বাড়িতেই এই রোগের চিকিৎসা হওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী জানিয়েছেন, অনেকদিন আগে থেকে এই নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করা হচ্ছিল। সরকারি ক্ষেত্রেও হচ্ছিল। ♏তবে প্রটোকল আকারে বের করতে একটু দেরি হল।