আইএসএফ বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকি–সহ ১৮ জনের জামিন মিলল না। পুলিশের পক্ষ থেকে বিরোধিতা করে হেফাজতে চাওযা হয়েছিল। আর তাতেই সম্মতি মিলল ব্যাঙ্কশাল কোর্টের। সুতরাং এঁদেরকে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পꦗুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে। শন🌳িবার ধর্মতলায় আইএসএফের কর্মসূচিকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল মহানগরী। তার জেরে পুলিশের উপর আক্রমণ এবং সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর–সহ একাধিক অভিযোগ তুলে মামলা দায়ের করা হয়। এমনকী বিধায়ক–সহ ১৯ জনকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ।
আজ, রবিবার নৌশাদ সিদ্দিকি–সহ ১৮ জ𒐪নের জামিনের আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটা খারিজ করে দেন বিচারক। আর আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকলকে পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিল ব্যাঙ্কশাল কোর্ট। এই সংঘর্ষের ঘটনায় ধৃত নাবালক আইএসএফ কর্মীরও জামিন খারিজ হয়ে গিয়েছে। তাকে হোমে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আইএসএফের আইনজীবী শামিম আহমেদ জামিনের আবেদন করে জানান, শনিবার আইএসএফ কর্মীদের উপর পুলিশ লাঠিচার্জ করে। বিধায়কও ছাড় পাননি। তাঁর হাতে চোট লেগেছে। বিধায়কের গাড়িও ভাঙচুর হয়। পাল্টা সরকারি আইনজীবী সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে জানান, বাংলা শান্তির জায়গা। সেখানে ওঁরা যা করেছেন, সেটা ‘লজ্জাজনক’। সরকারি পুলিশ কর্মীকে খুনের চেষ্টা করা হয়েছে। তাই এঁদের পুলিশ হেফাজত দেওয়া 💎উচিত তদন্তের স্বার্থে।
আইএসএফের আইনজীবী ব্যাঙ্কশাল কোর্টে জানান, ধৃতদের মধ্যে দু’জন নাবালকও রয়েছে। কীভাবে এই আদালতে পেশ? তাছাড়া বিধায়ককে জ꧑ামিন দেওয়া হোক। তাঁকে অযথা গ্রেফতার করা হয়েছে। সরকারি আইনজীবীর পাল্টা সওয়াল করে বলেন, ‘বউবাজার থানার ওসি, অ্যাডিশনাল ওসিকে খুনের চেষ্টা করা হয়। ধৃতদের আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। তাই ১৪ দিনের জন্য হেফꦉাজতে দেওয়া হোক।’ ধৃতদের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা–সহ ১৪টি ধারায় মামলা দায়ের করেছে কলকাতা পুলিশ। শনিবার দলের প্রতিষ্ঠা দিবসে ভাঙড়ের বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকির নেতৃত্বে অবস্থান–বিক্ষোভ শুরু হয়। সেটা তুলে নিতে বলᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚলে পুলিশের উপর আক্রমণ করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।