হাসপাতালে ভর্তি জ্যোতিপ্রিয় মল্﷽লিক। রেশন দুর্নীতি মামলায় কেন্দ্রীয় এজেন্সি গ্রেফতার করেছিল জ্যোতিপ্রিয়কে। ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন জ্যোতিপ্রিয়। কার্যত গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বেসরকারি হাসপা൩তালে ভর্তি করা হয় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে।
কী ধরনের সমস্যা রয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র?
সূত্রের খবর, হাই ডায়াবেটিস রয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র। একবার আদালতে পেশের সময়ই তিনি এজলাসেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। সেবার আদালতে সওয়াল জবাবের পরে ইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। তারপরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। কার্যত সেই সময় অজ্ঞানও হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। এদিকে এর আগে জ্যোতিপ্রিয় ওরফে বালু মল্লিক দাবি করেছিলেন,🌺 বাঁꦡদিকটা গিয়েছে। শরীর খুব খারাপ। সেবার তাঁকে আনা হয়েছিল এসএসকেএম হাসপাতালে।এবার বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক𝔉।
জেলে নাক দিয়ে রক্ত বের হওয়ায় তাকে তড়িঘরি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার থেকে তিনি সেখানে ভর্তি। বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে।
বিগত দিনেও একাধিকবার জেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সেবার বুকে ব্যাথা অনুভব করেছিলেন তিনি। অল্প শ্বাসকষ্টও হয়েছিল। তারপর আর ঝুঁকি নেওয়া হয়নি। তাকে আনা হয়েছিল হাসপাতালে। এসএসকেএমের কার্ডি꧋ওলজি বিভাগের চিকিৎসকরা তাকে পরীক্ষা করেছিলেন।গত এপ্রিল মাসেও প্রচন্ড গরমের মধ্য়ে জেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সূত্রের খবর, প্রেসার ও সুগারের সমস্যা দীর্ঘদিন ধরেই আছে জ্যোতিপ্রিয়র। তার♍ সঙ্গে জেলে থাকার জেরে কিছুটা উদ্বেগ তো আছেই। সব মিলিয়ে বার বার অসু♎স্থ হয়ে পড়ছিলেন জ্যোতিপ্রিয়।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের জামিন সংক্রান্ত মা꧙মলার শুনানি ছিল। সেখানেই আইনজীবীরা তার অসুস্থতার কথা জানান।
সূত্রের খবর, জেলে থাকাকালীন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। এরপর বাইপাসের ধারের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। শনিবার থেকেই তিনি ওই হাসপাতালে ভর্তি। নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতা রয়েছে তাঁর। জেলের মধ্য়েই তার ন𝄹াক দিয়ে রক্ত বের হয়েছিল বলে খবর। তারপরই তাকে জেলেই প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা🐟 করা হয়। তারপরই জেল থেকে বের করে তাকে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়।
এদিকে জ্যোতিপ্রিয়র জামিনের আবেদন করেছিলেন তার আইনজীবীরাꦏ। সেই আবেদনে আপত্তি জানিয়েছে ইডি। তব🦹ে সেই জামিনের আবেদনে আপত্তি জানিয়ে রিপোর্ট পেশ করেছে ইডি। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।