নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধারের পরꦡ পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে হরিদেবপুর থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন মৃতের আত্মীয় ও বন্ধুরা। থানার সামনে পথ অবরোধ করে চলছে বিক্ষোভ। অয়ন মণ্ডল না🦄মে ওই যুবক দশমীর রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে মগরাহাট থানা এলাকায় তাঁর দেহ উদ্ধার হলেও ২৪ ঘণ্টা কোনও খবরই ছিল না হরিদেবপুর থানার কাছে।
পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে,𝄹 দশমীর রাতে বান্ধবীর ফোন পেয়ে তার বাড়িতে যায় অয়ন। তার পর থেকে তার আর খোঁজ নেই। গভীর রাতে বন্ধ হয়ে যায় তা♛র ফোন। সকালেও বাড়ি না ফেরায় বেলা বাড়তে হরিদেবপুর থানায় অভিযোগ জানাতে যায় পরিবার। অভিযোগ, এর পর শুরু হয় হয়রানি।
মৃতের বাবা জানিয়েছেন, প্রথমে হরিদেবপুর থানা থেকে তাঁকে রিজেন্ট পার্ক থানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে ফের 🤡হরিদেবপুর থানায় যান তিনি। বেশ কিছুক্ষণ পর নিখোঁজ ডায়েরি নেয় পুলিশ। এর পর অয়নের বান্ধবীকে ডেকে পাঠায় পুলিশ। এর পর পুলিশের তরফে নিখোঁজ যুবকের পরিবারকে টাওয়ার লোকেশন অনুসারে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিতে পাঠানো হয়। কিন্তু তাদের সঙ্গে ছিলেন না কোনও পুলিশকর্মী।
CBIএর চার্জশিট পেশের দিনই আসানসোল জেলের ভিতরে সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার করল ED
শুক্রবার এই নিয়♓ে এলাকাবাসীরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করলে পুলিশ তৎপর হয়। অয়নের বাবাকে থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে একাধিক দেহের ছবি দেখানো হয়। সেই ছবি দেখে অয়নকে চিহ্নিত করেন তিনি।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে মগরাহাটের মাগুরপুকুরে অয়নের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। দুপুরে ম্যাজি🎃স্ট্রেটের উপস্থিতিতে দেহের ময়নাতদন্ত হয়। ভিডিয়োগ্রাফি হয় গোটা প্রক্রিয়ার। এর পর দেহের ছবি তুলে আসেপাশের থানায় পাঠানো হয়। মৃতের পরিবারেরꦓ প্রশ্ন, বৃহস্পতিবার দুপুরে যে ছবি হরিদেবপুর থানায় পৌঁছেছে তা খুঁজে বার করতে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত কেন সময় লাগল পুলিশের?
অඣয়নের মায়ের দাবি, তাঁর ছেলেকে খুন করে ফেলে দিয়েছে ꦕতার বান্ধবী ও তার পরিবারের সদস্যরা। এই ঘটনায় বান্ধবীর মামা ও মামি যুক্ত বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের চরম শাস্তি দাবি করেছেন তিনি।