তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রী পরেশচন্দ্র অধিকারীর মামলা থেকে অব্যাহতি নিলেন বিচারপতি হরিশ টেন্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ। সুতরাং এবার মামলাটির ফাইল প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। রাজ্যের প্রতিমন🌠্ত্রীর মেয়ের চাকরি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভি🌃শন বেঞ্চে যান তিনি।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশে স্থগিতাদেশ চেয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মন্ত্রী পরেশ অধিকারী। বুধবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তর ডিভিশন বেঞ্চে। কিন্তু মামলাটি গ্রহণই করেনি ওই বেঞ্চ। সুতরাং মন্ত্রী পরেশকে শেষপর্যন্ত এসএসসি দুর্নীত🥀ি নিয়ে সিবিআইয়ের ম♎ুখোমুখি হতে হবে কিনা তা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই গেল।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে? অভিযোগ, পরেশ–কন্𓆏যার নিয়োগে অনিয়ম হয়েছে। পার্সোনালিটি টেস্ট ছাড়াই চাকরিতে নিয়োগ হন অঙ্কিতা অধিকারী। এই বিষয়টি নিয়ে সিবিআই হাজিরার🐽 নির্দেশ দেওয়া হয়। তাই জলপাইগুড়ি থেকে পদাতিক এক্সপ্রেসে কলকাতা রওনা দেন তিনি। সঙ্গে ছꦓিলেন মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারীও। মাঝে তাঁরা উধাও হয়ে যান। তারপরই তাঁদের আইনজীবী ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন।
পরেশ অধিকারীর আইনজীবী আবেদন করলেও তা শুনতেই চাননি দুই বিচারপতির ড🅺িভিশন বেঞ্চ। 🔜ফলে আপাতত পরেশের মামলাটি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। সেখানে তিনি ঠিক করবেন মামলাটির পরবর্তী শুনানি কোথায় হবে। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দারস্থ হন মন্ত্রী। যা সেভাবে ধোপে টিকল না।