হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে নিয়েছেন অধিকাংশ মানুষ। তার ওপর করোনা সংক্রমণের ভয়। অন্য বছরের তুলনায় তাই পুজোর ভিড় কম কলকাতার রাস্তায়। মণ্ডপ দ♉র্শকশূন্য। তাই স্বাভাবিকভাবেই চাপ কমেছে পুলিশের। তাই ভিড় সামলানোর দায়িত্বে থাকা পুলিশকর্মীর সংখ্যা অর্ধেকেরও বেশি কমিয়ে দেওয়া হল। বৃহস্পতিবার, ষষ্ঠী থেকেই এই নির্দেশ কার্যকর করিয়েছে▨ লালবাজার।
আপাতত এবার বিভিন্ন বড় পুজোগুলির সামনে হাতে–গোনা কয়েকজন পুলিশকর্মীকেই দেখা যাবে। তাঁরা থাকবেন এক ইনস্পে🔯ক্টরের অধীনে। রাস্তা সামলানোর দায়িত্ব থেকে উচ্চপদস্থ কর্তাদের তুলে নেওয়া হলেও যান চলাচ⛄ল স্বাভাবিক রাখতে মোতায়েন করা ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীদের সংখ্যা কমছে না। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বড় পুজোর দায়িত্ব পেয়েছেন এক জন করে এসি। ছোট পুজো মণ্ডপগুলিতে দায়িত্বে থাকবেন ২ জন পুলিশকর্মী।
এবার তৃতীয়া থেকেই শহরের বিভিন্ন মণ্ডপে পৌঁছে যায় পুলিশ বাহিনী। কিন্তু কলকাতা 𒊎হাইকোর্টের পুজোমণ্ডপে ‘নো এন্ট্রি’ রায়ের পর চতুর্থী ও পঞ্চমী থেকে ভিড় কমতে থাকে। তা পর্যবেক্ষণ করেই পুজোর দায়িত্বে থাকা পুলিশকর্মীদের সংখ্যা কমানো হয়েছে। এমনই জানা গিয়েছে লালবাজার সূত্রে।
তা ছাড়া করোনা পরিস্থিতির জেরে সেই লকডাউনের শুরু থেকে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছে পুলিশ। অনেকে মারণ ভাইরাসে আ🦩ক্রান্ত হয়ে প্রাণও হারিয়েছেন। আক্রান্ত কলকাতা পুলিশের প্রায় ৩ হাজার সদস্য। তাই এবার পুজোয় পুলিশকর্মীদের মাথায় আরও কাজের বোঝা না চাপিয়ে তাঁদের বিশ্রামে পাঠিয়ে দিতে চেয়েছে লালবাজার।