বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে একের পর এক ইস্যুতে ফুঁসে উঠলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। কখনও ইডির অভিযান নিয়ে কখনও আবার বিশ্বভারতীর ফলক থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম না থাকাকে কেন্দ্র করে তীব্র তোপ দাগেন তিনি। আসܫলে শান্তিনিকেতনকে হেরিটেজ স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো। তারপর বিশ্বভারতীতে ফলক বসানো হয়। আর সেই ফলকে নাম নেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। এরপরই এনিয়ে ওঠে আপ💯ত্তি।
তবে এবার বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী জানিয়েছেন, কাল সকালের মধ্য়ে ওই নাম সরিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম না লিখলে ওখা💮নে আন্দোলন হবে। সকাল ১০টা থেকে বুকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছবি বুকে নিয়ে আন্দোলন শুরু হবে।জানিয়েছেন বাংলার মুখ্য়মনꦛ্ত্রী।
কার্যত নাম ফলকে রবি ঠাকুরের নাম না থাকায় তীব্র হুঁশিয়ারি দিলেন মমতা🅺। তিনি জানিয়ে দিলেন, পুজো বলে এই কয়েকদিন চুপচাপ ছিলাম।
কিন্তু সমস্য়াটা ঠিক কোন জায়গায় হয়েছে?
আসলে হেরিটেজ স্বীকৃতির ফলকে জ্বলজ্বল করছিল প্রধানমন্ত্রী তথা আচার্যের নাম। র🅰য়েছে উপাচার্যের নামও। কিন্তু কোথাও রবি ঠাকুরের নাম ছিল না। তবে এনিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধতেই সেই পুরানো ফলক সরিয়ে নতুন ফলক বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। তবে সেটা কিছুটা♏ সময় সাপেক্ষ হতে পারে। কিন্তু এবার এনিয়ে একেবারে সময় বেঁধে দিলেন মমতা।
তবে বিশ্বভারতীর মুখপাত্র মহুয়া বন্দ্যোপ♐াধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন, ওই ফলক অস্থায়ী ছিল। হেরিটেজ সাইটকে চিহ্নিত করার জন্য ওটা বসানো হয়েছিল। তবে আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া ও ইউনেস্কো যে ফলক দেবে সেটাই তাꦏর বদলে বসানো হবে।
তবে মমতা অবশ্য 𒊎এনিয়ে আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে রাজি নন।
এদিকে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ জহর সরকার আগেই জানিয়েছিলেন, ‘ইউনেস্কো বিশেষভাবে বলেছে যে তারা শান্তিনিকেতনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষণা করে রবীন্দ্রনাথ✱ ঠাকুর এবং তার অনন্য উত্তরাধিকারকে সম্মান করছে। একজন ক্ষমতালোভী উপাচার্য এবং তার বস মনে করছেন ইউনেস্কো তাদের সম্মান করছে।’
তবে এবার গোটা ইস্যুতে কড়💮া হুঁশিয়ারি দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।