আপাতত পায়ের সমস্যার জন্য বাড়িতেই থাকছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি নিজেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাড🏅়িতে থাকতে বলেছেন। আর সেই কালীঘাটের বাড়ি থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে পুজোর উদ্বোধন করলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। কলকাতা বিগ বাজেটের পুজো থেকে জেলায় জেলায় কিছুটা কম বাজেটের পুজোরও উদ্বোধন করেন মমতা। আর সেই উদ্বোধনের তালিকায় পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক পুজোও ছিল।
আর পূর্বমেদিনীপুরের পুজো মানেই সবার আগে যে নামটি সামনে আসে তিনি হলেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা🥀 তিনি। নন্দীগ্রামেরও বিধায়ক। সেই জেলার পুজোর উদ্বোধন করতে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, খেজুরিতে অত্যাচার হচ্ছে। ভগবানপুরে অত্যাচার হচ্ছে। ডিএম এসপিকে দেখতে বলব।
কার্যত অন্য পুজোর উদ্বোধনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে মুখ্য়মন্ত্রী স্বেচ্ছাসেবকদের নীল সাদা পোশাক দেখে উচ্চ প্রশংসা করেন। বার বার বলতে থাকেন ভেরি গুড। এমনকী অন্য ♕পুজো উদ্যোক্তাদের তিনি প্রশংসা করেন। তবে পূর্ব মেদিনীপুরের পুজোর উদ্বোধনে তাঁর সুর একেবারে বদলে গেল।
তি🤡নি আহিরীটোলা সার্বজনীন, টালা প্রত্যয়, এন্টালি মাতৃভূমি, হাতিবাগান সার্ব🦹জনীন, শ্রীভূমি স্পোর্টিং দুর্গা পুজোর উদ্বোধন করেন তিনি। ছোট বড় একাধিক পুজোর উদ্বোধন করেন তিনি।
খুব ভালো করে পুজো করুন। শান্তিতে কাটান। বার্তা দিয়েছেন মুখ𓆉্য়মন্ত্রী।
এদিকে কলকাতায় প্রচুর পুজো রয়েছে যেগুলি তৃণমূলের নেতা মন্ত্রীদের পুজো বলেই পরিচিত। ওই পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন তাঁরা।🌠 অন্যদিকে বিজেপি নেতারাও তাঁদের উদ্যোগে পুজো করছেন। তবে এই পুজোকে সাধারণত রাজনীতির বৃত্তের বাইরেই রাখতে চান তাঁরা। কারণ বাংলার দুর্গাপুজোর একটা সর্বজনীন রূপ রয়েছে। সেখানে রাজনীতির কোনও ব্যাপার নেই।
তবে অনেকের মতে পুজোতে আপাতভাবে রাজনীতি না থাকলেও পরোক্ষে পুজো🧜র উদ্বোধনের সঙ্গে কোথাও যেন রাজনীতি জড়িয়ে থাকে। বিজেপি নেতাদের পুজো উদ্বোধন করছেন তৃণমূল নেতৃত্ব এটা সচরাচর দেখা যায় না। আবার যে পুজোর মাথায় তৃণমূল নেতা সেই পুজোর উ꧅দ্বোধন হল গেরুয়া শিবিরের হাত ধরে সেটাও হয় না।