রাজ্য–রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, মুকুল রায় কী বিধায়ক পদ ছাড়বেন? ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে বিধানসভায় ৬৪ পাতার চিঠি জমা 🌸করেছেন বিরোধী পক্ষের চিফ হুইপ মনোজ টিগ্গা। সেই চিঠিতে সই করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। যদিও বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। তবে এই বিষয়ে মুকুল রায়ের বক্তব্য, ‘আইনে যা আছে সেই বিষয়েই এগোনো হবে।’ তাতেই আরও জল্পনা বেড়েছে।
বিধায়ক পদ খারিজের আজ মুকুল রায় সল্টলেকের বাসভবনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বল🌌েন, ‘আইনে যা আছে সেই মাফিক আমি সিদ্ধান্ত নেব।’ তখন তাঁকে জানানো হয় শুভেন্দু অধিকারী আবেদন করেছেন। আপনি কি বলবেন? তখন মুকুল রায়ের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, ‘কেউ সিদ্ধান্তের জন্য আবেদন করতেই পারে। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার যাঁর আছে তিনি যদি মনে করে নেবেন তাহলে সিদ্ধা♛ন্ত নেবেন।’ অর্থাৎ তিনি বিধানসভাতেই বিজেপিকে বুঝে নিতে চাইছেন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক কুশীলবরা।
আজ তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, শুভেন্দু অধিকারী বিধায়ক পদ খারিজের জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। আপনি কি বলবেন? উত্তরে তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে কেউ সক্রিয় থাকে। আবার কেউ কম সক্রিয় থাকে। কোনও সিদ্ধান্ত হলে দল আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জ💛ানাবে। এই বিষয়ে দল সিদ্ধান্ত নেবে। আমি সিদ্ধান্ত নেব না বিধায়ক পদ ছাড়ার বিষয়ে।’