পুলিশের বিরুদ্ধে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্ꩲযকে কটাক্ষ করে পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ইলেক্টোরাল বন্ডে ওনার পুলিশের কিছু IPS অফিসার, কিছু আমলারা যে টাকা তুꦇলে দিয়েছেন সেটা প্রকাশ্যে আনুন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন - ছবি বিক্রি অতীত, ‘আঁচল পেতে টাকা নেব’, দুর্নীতির বিরুদ্ধে C🍷PMএর পথে মমতা?
পড়তে থাকুন - ‘বার ডান্সারকে ফ্লাইং কিস TMCর মুখ্য সচেতক নির্ম𝓰ল ঘোষের'
এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘উনি ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ের চেষ্টা করছেন। কিন্তু এতে স্ববি👍রোধিতা আছে। সঠিক তথ্য উনি দিচ্ছেন না। আমি ওনাকে ধরিয়ে দিলাম।✤ উনি যদি সত্যিই স্বচ্ছতা রেখে এগুলোর ইতি টানতে চান তাহলে ইলেক্টোরাল বন্ডে ওনার পুলিশের কিছু IPS অফিসার, কিছু আমলারা যে টাকা তুলে দিয়েছেন সেটা প্রকাশ্যে আনুন।’
বৃহস্পতিবার নবান্নে এক বৈঠকে রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘রাজীব কুমারকে বলছি, কিছু জিনিসের প্রতি যত্ন নেও। হয়তো তুমি চেষ্টা করো, কিন্তু স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন সাহায্য করছে না। সবাইকে বলছি না, একাংশ। পলিটিক্যাল নেতাদের নামে সবাই বদনাম করে বেশি।🐻 পাঁচ টাকা খেলে ৫০০ টাকা বলে দেয় চোর। পলিটিক্যাল নেতারা টাকা খাওয়ার আগে ১০ বার ভাবে। জনগণের টাকা খাওয়া কি উচিত? তাদের নিজস্ব একটা দায়বদ্ধতাও থাকে। কিন্তু নিচুতলার কিছু অফিসার, কিছু কর্মী, যারা এই গরমেন্টকে ভালোবাসে না এবং তোমার পুলিশেরও কিছু লোক, তারা টাকা খেয়ে আজকে বালি চুরি বলো, কয়লা চুরি বলো, সিমেন্ট চুরি বলো...।’
আরও পড়ুন - বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে ♓পদক্ষেপ করার দায় ঝেড়ে ফেলল অমিত শাহের দফতর
এর পরই যে কোনও চুরির ক্ষেত্রে পুলিশকে কড়া হওয়ার নির্দেশ দিয়ে মমতা বলেন, ‘চুরি হলে তখন বলবে কয়লা চুরি করছে তৃণমূল কংগ্রেস আর চুরি করবে CISF টাকা খেয়ে বা পুলিশের একাংশ টাকা খেয়ে আমি এটাকে টলারেট করব না। যদি কোনও রাজনৈতিক দলের লোকও খায় তার কলার চেপে ধরো। তাকে আইনের প্যাঁচে ধরো। আই🍸নত জেলে পাঠাও। এখানে কোনও অজুহাত আমি শুনতে চাই না।’
মমতার দাবি, ‘আমার দরকার নেই এক পয়সাও। বার বার আমি বলি। প্রয়োজনে আমি দলের নির্বাচন করানোর জন্য লোকের কাছে আঁচল পেতে টাকা নেব। আজ পর্যন্ত কেউ বলতে পারবে না কোনও সরকারের কাছ থেকে বা কারও কাছ থেকে আমি এক পয়সা নিয়েছি। কোনও কারণে। অন্য কেউ যদি নিয়ে থাকে তুমি ছাড়বে কেন? প্রত্যেকের জন্য আইন সমান ভাবে কার্যকর হওয়া উচিত। সেখানে কোনও বৈষম্য হওয়া উচিত নয়। কেউ কেউ ভাবে, একে ম্যানেজ করি, ওকে ম্যানেজ করি। করে তোলাবাজি করি। তারা বাঁচাবে। কেউ বাঁচাবে না। আমি তো বাঁচাব না। আমার কাছে কোথাও না কোথাও থেকে তো খবর আ🔯সবেই।’