বিধায়ক হিসাবে শপথগ্রহণের দিন থেকে তাঁকে কেনার চেষ্টা করছে তৃণমূল। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ কܫরলেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি। সঙ্গে তিনি দাবি করেন, শুধু টাকা নয়, মন্ত্রিত্ব ও দলীয় পদের টোপও দেও⛎য়া হয়েছিল তাঁকে।
সাগরদিঘির বিধায়ক বাইরন বিꩲশ্বাসের দলবদলের পর থেকেই নওসাদের দলবদল নিয়ে জোর জল্পনা চলছে রাজ্য রাজনীতিতে। তবে কি সরাসরি তৃণমূলে যোগদান করতে চলেছেন নওসাদ? জবাবে এদিন তিনি বলেন, ‘আমি যেদিন শপথ নিতে আসি সেদিন থেকে শুরু করেছিল। কোনও সময় টাকা পয়সার কথা বলেছে, কখনও মন্ত্রিত্ব বা ভালো কোনও পদে দেবে এই ধরণের প্রস্তাব ছিল। সাথে সাথে ভয়ও দেখানো হয়েছিল আমাকে। আম꧋াকে অনৈতিকভাবে ৪২ দিন জেলে আটকে রেখেছিল। সেটাও এক রকমের ভয় দেখানো’।
এর পর তিনি বলে✨ন, ‘সর্বোচ্চ স্তরের নেতারা যখন পারেন🧸নি তখন আমার এলাকায় তৃণমূলের যে নেতারা আছেন তাদের দিয়েও চেষ্টা করেছিল। নির্দিষ্ট কত টাকার প্রস্তাব ছিল সেটা আমি বলতে পারব না। তবে যেটা দিয়েছিল, অনেকটাই। কয়েক কোটির থেকে বেশি’।
জবাবে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, ‘কে করেছে, কী ভাবে করেছে এগুলো স্পষ্ট করে বলুন। নইলে মনে হবে উনি তৃণমূলকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছেন’। জবাবে নওসাদ বলেন, ‘আজ না হোক কাল নাম আমাকে বলꦅতেই হবে। আর নাম বললে কুণালবাবুর চাকরিটা হয়তো থাকবে না।’
২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তাদের বিরুদ্ধে নানা ভাবে বিধায়ক কেনার অভিযোগ উঠেছে। তবে এই প্রথ🌞ম টাকার প্রস্তাব এসেছিল বলে স্বীকার করলেন কোনও বিধায়ক।