এই কয়েকদিন আগেও দলে ও মন্ত্রিসভায় দ্বিতীয় ব্যক্তি ছিলেন তিনি। নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে বিপুল টাকা উদ্ধারের পর ED-র হাতে গ্রেফতার দলের সেই প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কার্যত ঝেড়ে ফেলেছে তৃণমূল। এমনকী পার্থবাবুর কর্মকাণ্ডে তাঁরা লজ্জিত বলেও মন্তব্য করেছেন রাজ্য মন্ত্রিসভার অন্যতম বরিষ্ঠ সদস্য ফিরহাদ হাকিম। দলের সঙ্গে পার্থর দূরত্ব ঠিক কতটা তা ফের বোঝা গেল সোমবার 𓄧স্বাধীনতা দিবসে। এদিন প্রেসিডেন্সি জেলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেও পার্থর সঙ্গে দেখা করলেন না রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা ও তৃণমূলের সাংসদ মালা রায়।
🀅সোমবার প্রেসিডেন্সি জেলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন শশী ও মালা। এদিন জেল থেকে ৯৯ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়। তাদের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দেন তাঁরা। ঘুরে দেখেন ঋষি অরবিন্দ ও নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সেল। তবে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করেননি তাঁরা।
সাভারকর - শ্যামাপ্রসাদকে স্বাধীনতা সংগ্রামী বলে মোদী সত্যের অপলাপ করেছেন: সুগত
জেল সূত্রের খবর, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি নিজের সেলেই ছিলেন। শশী পাঁজা বা মালা রায় তাঁর সঙ্গে🙈 দেখা করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেননি। তিনিও অনুষ্ঠান স্থলে যাননি ফলে দেখা হয়নি তাদের।
সোমবারের ঘট🥃নাক্রমে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে গুঞ্জন। বিরোধীদের দাবি, পার্থবাবুর ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে যে বিপুল নগদ উদ্ধার হয়েছে তাতে তৃণমূল সম্পর্কে বিরূপ প্রভাব পড়েছে জনমানসে। তাই পার্থর সঙ্গে আপাতত সরাসরি যোগাযোগ করতে ভয় পাচ্ছে দল। সোমবার শশী পাঁজা꧋ ও মালা রায়ের পার্থকে এড়িয়ে যাওয়া সেই রণকৌশলেরই অংশ বলে দাবি তাদের।