তিনি চুপ করে রইলেন। সব শুনলেন, বুঝলেন। কিন্তু জামিনের আবেদন করলেন না। যা দেখে হতবাক অনেকেই। তারপর ধীরে ধীরে জেলের পথে পা বাড়ালেন। হ্যাঁ, তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়।♈ এবার আর আদালতে জামিনের আবেদনই করলেন না। শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। তারপর জামিনে চেয়ে তাঁর কান্নাকাটি, শারীরিক অসুস্থতার কথা বলেও মেলেনি জামিন🦂। আর এবার নিজেই চুপ করে থাকলেন জামিনের বিষয়ে।
ঠিক কী ঘটেছে আদালতে? আজ, বুধবার বিজয়া দশমীর দুপুরে এসএসসি মামলায় গ্রেফতার হওয়া পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের শুনানি ছিল বিশেষ আদালতে। সেখানে আগামী ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত পার্থকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। একই মামলায় অভিযুক্ত শান্তিপ্রসাদ সিনহা, কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য এবং অশেﷺাক কুমার সাহারও শুনানি ছিল। প্রত্যেকেরই ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তবে এই চারজনই জামিনের আবেদন করেছিলেন। শুধু পার্থ জামিনের আবেদন করেননি।
কেন জামিনের আবেদন করলেন না পার্থ? সূত্রের খবর, তিনি এখন হতাশায় ভুগছেন। তবে এই মামলা🧔র শেষ দেখতে চাইছেন। তাই তিনি আর জামিন না চেয়ে দেখতে চান জল কোনদিকে গড়ায়। আগেই তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। তবে জেলে থেকে আর শরীর দিচ্ছে না। তাই সবটাই কপালের উপর ছেড়ে দিতে চাইছেন। গোটা দুর্গাপুজো কেটে গেল জেলে। আর জামিন চেয়ে কি হবে! তাই তিনি আজ নিজের জামিনের জন্য আবেদন জ🦩ানাননি। গত ২৩ জুলাই গ্রেফতার🧸 হওয়ার পর আদালতে নানা কারণ দেখিয়ে জামিন চেয়েছেন পার্থ।