অনুমতি মেলেনি। ১৪ মার্চ🐷 নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দুর সভার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তাই পুলিশের বিরুদ্ধে অনুমতি না দেওয়ার অভিযোগকে সামনে রেখে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আজ, সোমবার দুপুরে শুনানির আবেদন গৃহীত হয়েছে বলে খবর। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা মামলা করার অনুমতি দেন। সূত্রের খবর, আজই এই মামলার শুনানি হতে পারে।
এদিকে ১৪ মার্চ মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে শহিদ তর্পণ কর্মসূচি নিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু সেই সভায় বক্তব্য রাখার কথা ছিল শুভেন্দܫু অধিকারীর। কিন্তু বিজেপির দাবি, পুলিশ ওই সভা๊র অনুমতি দেয়নি। তাই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। তবে বিচারপতি মান্থা তাদের মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন। অতীতে উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে একাধিক সভা করার ক্ষেত্রে বাধা এসেছে। এবার নন্দীগ্রাম দিবসে আবার শুভেন্দু সভায় অনুমতি না মেলার অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে নন্দীগ্রাম দিবস উপলক্ষ্যে ২০২২ সালে একই জায়গায় দুটি আলাদা সভা করছ🍸িল বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেস। গোকুলনগরে পদযাত্রা করেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। ওই দিন সকালে ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির ব্যানারে সভা ছিল তৃণমূল কংগ্রেস🍷ের। সেখানেই বাধে গণ্ডগোল। শহিদ মঞ্চে মালা দেওয়ার পর মূল মঞ্চে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী–সমর্থকরা। মঞ্চে কোন নেতা থাকবেন, কোন নেতা বক্তব্য রাখ🦂বেন তা নিয়েই গোলমাল শুরু হয়েছিল।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ নন্দীগ্রামে পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। আর ২০০৮ সাল থেকেই এই দিনট🎉িকে ‘নন্দীগ্র🦄াম দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি। যার নেতৃত্বে থাকে তৃণমূল কংগ্রেস। তখন শুভেন্দু তৃণমূল কংগ্রেসে ছিলেন। এখন তিনি বিজেপিতে। আবার তিনি নন্দীগ্রামের বিধায়ক। নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর নেতৃত্বে বিজেপি সংগঠন তৈরি হয়েছে। আর তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছে তখন থেকেই।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারে☂ন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup