বিগত দিনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ঝালমুড়ি খেয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। এনিয়ে নানা কথাও কার্যত হজম করতে হয়েছে তাঁকে। এদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। বিধানসভা নির্বাচনে এবার বিজেপির ভরাডুবির পরে তাঁরই একাধিক মন্তব্যকে ঘিরে ফের জলঘোলা শুরু হয়েছিল গেরুয়া শিবিরে। এমনকী এনিয়ে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব কার্যত বাবুলের বিরুদ্ধে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন। এরপর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রী চৌধুরী প্রসঙ্গে বিজেপিকে বিঁধে বলেছিলেন, আজ বাবুল সুপ্রিয় খারাপ হয়ে গিয়েছে। ব🌼িনাশকালে বুদ্ধিনাশ বিজেপির।
তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্🌌ষকদের মতে তৃণমূল নেত্রী বাবুল সম্পর্কে কৌশলে সহানুভূতি প্রকাশ করলেও বাবুল কিন্তু ফের বিঁধলেন মমতাকেই। বাবুল জানিয়েছেন, ‘হারজিত নির্বাচনেরই অংশ। হেরে গিয়ে আমরা হতাশ নই, কিন্তু দিদিকে আদালতে যেতে হচ্ছে। তাঁর দ্বারা রাজনৈতিক সন্ত্রাস, হত্যা এখনও চলছে। যুদ্ধে আক্রমণের মতো করে তিনি খেলা হবে শব্দ প্রয়োগ করেছিলেন। দেশে কোনও ‘খেলা’ হবে না।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বাবুল সুপ্রিয় তাঁর কথায় আগাগোড়া বিঁধেছেন তৃণমূল নেত্রী। এবার বিধানসভা নির্বাচনে খেলা হবে স্লোগান তুলে বাজিমাত করেছে তৃণমূল। এবার তৃণমূলের নজর সর্বভারতীয় ক্ষেত্র। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে কী এবার সর্বভারতীয় ক্ষেত্রেও তৃণমূলের কড়া চ্যালেঞ্জের মুখ𝐆ে পড়তে হবে বিজেপিকে? সেই আশাকেই কার্যত নাকচ করার চেষ্টা করলেন বাবুল সুপ্রিয়।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বাবুল সুপ্রিয় তাঁর কথায় আগাগোড়া বিঁধেছেন তৃণমূল নেত্রী। এবার বিধানসভা নির্বাচনে খেলা হবে স্লোগান তুলে বাজিমাত করেছে তৃণমূল। এবার তৃণমূলের নজর সর্বভারতীয় ক্ষেত্র। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে কী এবার সর্বভারতীয় ক্ষেত্রেও তৃণমূলের কড়া চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে ব🧜িজেপিকে। সেই আশাকেই কার্যত নাকচ করার চেষ্টা করলেন বাবুল সুপ্রিয়।
|#+|